নাচবেন লাভলি-সায়ন্তিকা, গাইবেন বাবুল-অদিতিরা, হাসাবেন কাঞ্চন, থাকছেন রাজ-ব্রাত্যও! বিধানসভায় এবার বড় চমক
প্রথম পরীক্ষায় পাশ রাজ্যের! ‘লাভের গুড়’ আদৌ পাবে চাকরিহারারা?
আমি না থাকলে তোকে কে দেখবে!’ মায়ের কথাতে শেষ পর্যন্ত বিয়ে করতে চলেছেন দিলীপ ঘোষ, পাত্রী কে?
বাহিনী চলে গেলে আমরা গ্রামছাড়া হব’
৫ লক্ষ টাকা পুড়ে গিয়ে নিঃস্ব সামশেরগঞ্জের ঘোষ পরিবার, নোট পুড়ে গেলে টাকা ফেরত পাওয়া যায় কি? জানুন
OMR শিট তো নষ্ট করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু এত সবের পরও প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যোগ্য চাকরি প্রার্থীদের দেখাচ্ছেন আশার আলো। তিনি মনে করছেন, হার্ডডিস্কের মধ্যেই লুকিয়ে আসল 'প্রাণ ভ্রমরা'।
হার্ডডিস্কের মধ্যেই লুকিয়ে আসল 'প্রাণ ভ্রমরা'? বারবার বলছেন অভিজিৎ
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, সাংসদ
যোগ্য়-অযোগ্য বাছাই হবে কীভাবে? কী হবে চাকরিহারাদের? এই প্রশ্নই এই ঘুরপাক খাচ্ছে বাংলার রাজ্য-রাজনীতির অলিন্দে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে প্রায় ২৬ হাজারের চাকরি যাওয়ার পর থেকেই পথে নেমেছেন ‘যোগ্য’ চাকরিপ্রার্থীরা। একটাই দাবি,সম্মানের সঙ্গে যেন তাঁদের চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু যোগ্য-অযোগ্যের পার্থক্য বোঝা যাবে কীভাবে? কীভাবে বাছা হবে চাল থেকে কাঁকড়? OMR শিট তো নষ্ট করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু এত সবের পরও প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় যোগ্য চাকরি প্রার্থীদের দেখাচ্ছেন আশার আলো। তিনি মনে করছেন, হার্ডডিস্কের মধ্যেই লুকিয়ে আসল ‘প্রাণ ভ্রমরা’।
অভিজিৎবাবু বলেন, “সিবিআই যে মাদার ডিস্ক উদ্ধার করেছে তা SSC-র কাছে আছে। সম্ভবত সুপ্রিম কোর্টের কাছেও আছে। তো সেটা এসএসসি প্রকাশ করুক। তাহলেই তো OMR শিট পাবলিশ হয়ে যাবে। আর OMR শিট পাবলিশ হলে বোঝা যাবে কে সাদা খাতা জমা দিয়েছে, কে ভুল উত্তর দিয়ে ঠিক নম্বর পাওয়া, আর কারা সত্যিকারের পরীক্ষা দিয়ে উপযুক্ত নম্বর পেয়েছে। দুধ কা দুধ, পানি কা পানি হয়ে যাবে।”
এরপর বিজেপি-র সাংসদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আর্জি জানিয়েছেন যাতে এই নিয়ে আর রাজনীতি করা না হয়। তিনি বলেন, “দিদির কাছে আমার আবেদন এটা নিয়ে রাজনীতি করবেন না। এই ছেলেগুলোর ভাগ্য়ে যে ভয়ঙ্কর বিপর্যয় নেমে এসেছে তা সহ্য করা যাচ্ছে না। ওইটা যদি পাবলিশ করা হয়। তাহলেই তো দেখে নেওয়া যাবে কে যোগ্য-অযোগ্য।” অর্থাৎ তমলুকের বিজেপি সাংসদ মনে করছেন এখনও পার্থক্য করা সম্ভব। এ দিন আশঙ্কা করে তিনি এও জানিয়েছেন, হয়ত এই ওএমআর শিট লুকিয়ে রাখা আছে কোথাও। পুড়িয়ে ফেলা হয়নি। তিনি এও বলেছেন, “কারণ, পুড়িয়ে দিয়েছি বা নষ্ট করে ফেলা হয়েছে এটার পরও দেখা গিয়েছে সেই OMR শিট থেকে ‘Right to information act’-এর প্রশ্নের উত্তর SSC দিয়েছে।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours