মধ্যরাতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা শহরে, সোজা পুলিশ কিয়স্কে ঢুকে গেল ডাম্পার
সোমের অন্ধকার চিরে মাথা তুলল শেয়ার বাজার, বিনিয়োগকারীদের জোগাল ‘ঘুরে দাঁড়ানোর’ আশা
প্রতিদিন কেমো নিয়ে শরীর ঝিমঝিম করে, ‘স্বেচ্ছাশ্রম’ নয়, মমতার কাছে ‘স্বেচ্ছামৃত্যু’র আবেদন করতে চান চাকরিহারা শিক্ষক
ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়ে স্বর্ণপদক পেয়েছিলেন, চাকরিহারা শিক্ষিকার আশঙ্কা, ‘রাজনীতির গভীর জালে ফেঁসে যাচ্ছি না তো!’
হার্ডডিস্কের মধ্যেই লুকিয়ে আসল ‘প্রাণ ভ্রমরা’? বারবার বলছেন অভিজিৎ
গত সোমবার থেকে অশান্ত মালদার মোথাবাড়ি। বৃহস্পতিবার অশান্তি চরমে ওঠে। দোকান এবং গাড়িতে ভাঙচুর করে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে চলে বিক্ষোভ। পাল্টা, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটানো হয়।
চাইলে কেন্দ্রীয় সরকার বাহিনী মোতায়েন করতে পারে', মোথাবাড়ি মামলায় কেন্দ্রের কাছেও রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
কলকাতা হাইকোর্ট
মালদহে মোথাবাড়ি ঘটনায় রাজ্যের পাশাপাশি কেন্দ্রকে হলফনামা জমা দিতে বলল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি স্মিতা দাস দে-র ডিভিশন বেঞ্চে মোথাবাড়ি মামলার শুনানি ছিল বৃহস্পতিবার। এদিন গোটা ঘটনায় রিপোর্ট জমা দিয়েছে রাজ্য। এদিন শুনানির সময়ে কেন্দ্রের তরফে এএসজি বলেন, “চাইলে কেন্দ্রীয় সরকার বাহিনী মোতায়েন করতে পারে। বেলডাঙ্গা ঘটনায় আমরা আদালতে জানিয়েছিলাম। রাজ্য সরকার যে বলছে আমাদের ভূমিকা নেই, এটা ঠিক না। এটা খুব সিরিয়াস ইস্যু।”
গত সোমবার থেকে অশান্ত মালদার মোথাবাড়ি। বৃহস্পতিবার অশান্তি চরমে ওঠে। দোকান এবং গাড়িতে ভাঙচুর করে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে চলে বিক্ষোভ। পাল্টা, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটানো হয়। ছটি মামলা রুজু করে পুলিশ। সেই ঘটনার জল গড়ায় আদালত পর্যন্ত। এই পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
গত শুক্রবার বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি স্মিতা দাস দে-র ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছিল, ঘটনাটি স্পর্শকাতর, রাজ্য সরকারের দায়িত্ব নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা। বিচারপতিরা এও বলেন যে, এই মুহূর্তে কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। কিন্তু এদিনের শুনানিতে কেন্দ্রের তরফে এএসজি সওয়াল করেন, পরিস্থিতি এমন, চাইলে মোথাবাড়িতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে পারে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours