ঠাকুরপুকুর দুর্ঘটনায় তোলপাড় টলিউড, রাত থেকে কী কী ঘটে, খোলসা করলেন আরিয়ান
গেরুয়া ধ্বজা উড়ছে ‘লাল’ যাদবপুরে, কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই ক্যাম্পাসে চলছে রামের পুজো
সংখ্যালঘু ‘ভূমিপুত্রে’ ভরসা বামেদের! সীতারামের উত্তরসূরি কে এই আলেকজান্ডার?
ভেনেজুয়েলা নিয়ে কাঁদে, বাংলাদেশ নিয়ে নয় কেন? জ্যোতি-বুদ্ধের সমালোচনা করে বোঝালেন প্রফেশন সুকান্ত
সম্প্রীতির বার্তা নিয়ে পথে কুণাল, ‘স্পেশ্যালি ভাঙড় ডিভিশনের’ কথা সিপি মনোজ ভর্মার মুখে
তাঁরা কী স্কুলে যেতে পারেন? কোনও বাধা রয়েছে? ব্রাত্য বলছেন, “আমি তো এরকম কথা বলতে পারি না। মুখ্যমন্ত্রী, মহামান্য বিচারপতি যা বলেছেন তারপরে যদি কোনও টেকনিক্যাল বা কোনও লিগ্যাল ক্লারিফিকেশন থাকে সেটা তো আজ এসএসসি জানিয়েছে।”
আপাতত আর স্কুলে যেতে পারবেন চাকরিহারারা? কী বললেন শিক্ষামন্ত্রী
ব্রাত্য় বসু
বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্ট। বাতিল হয়ে গিয়েছে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী চাকরি। একইসঙ্গে চিহ্নিত চাকরিপ্রার্থীদের ৬ বছরের চাকরি জীবনের সুদ সমেত বেতন ফেরানোরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমনকী তাঁরা আর নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন না। সুপ্রিমো কোর্টের এই রায়ের পর থেকেই গোটা বাংলার শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে জোরদার চাপানউতোর শুরু হয়ে গিয়েছে। কীভাবে চলবে স্কুলগুলির পঠনপাঠন? সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। কিন্তু যতদিন না নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হচ্চে তার আগে পর্যন্ত কী এই শিক্ষকরা স্কুলে যেতে পারবেন?
প্রশ্ন শুনে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বললেন, “তাঁরা স্কুলে যাচ্ছেন না বলে আমাদের কাছে এমন কোনও তথ্য নেই। স্কুলে না যাওয়ার তথ্য আমার মনে হয় ঠিক নয়। বিশেষত গতকাল মুখ্যমন্ত্রী পরিষ্কার করে তাঁদের কী করণীয় আর কী করণীয় নয় তা বলে দিয়েছেন।” অন্যদিকে চিহ্নিত অযোগ্যদের বেতন ফেরত নিয়ে বলতে গিয়ে ব্রাত্য বলেন, “একদলের বেতন ফেরত হবে, এর একদলের বেতন ফেরত হবে না। এটা তো আমার কথা নয়। এগুলি মাহামান্য প্রধান বিচারপতিক রায়ের প্রতিটা পাতায় আছে। ২৮ নম্বর অনুচ্ছেদে খুবই স্পষ্ট করে আছে। তাই এ ভাগ এসএসসি-র দেওয়া তথ্য ও পরিসংখ্যানের ভিত্তিতেই বলা হচ্ছে।”
এদিকে বিরোধী থেকে চাকরিহারাদের অনেকেই গোটা ডামাডোলের জন্য বারবার কাঠগড়ায় তুলছে স্কুল সার্ভিস কমিশনকে। যদিও ব্রাত্য বলছেন, “এসএসসি যোগ্য ও অযোগ্য এসএসসি ভাগ করতে পারেনি তা নয়। হয়তো বলতে পারেন কোর্ট তাতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হচ্ছেন না। কিন্তু, যোগ্য অযোগ্যের ভাগাভাগি আমরা প্রধান বিচারপতির রায়ের পর আমরা বুঝতে পারছি।” কিন্তু তাঁরা কী স্কুলে যেতে পারেন? কোনও বাধা রয়েছে? ব্রাত্য বলছেন, “আমি তো এরকম কথা বলতে পারি না। মুখ্যমন্ত্রী, মহামান্য বিচারপতি যা বলেছেন তারপরে যদি কোনও টেকনিক্যাল বা কোনও লিগ্যাল ক্লারিফিকেশন থাকে সেটা তো আজ এসএসসি জানিয়েছে। ওরা বলছে, তাঁরা সুপ্রিম কোর্টের কাছে একটা লিগ্যাল ক্ল্যারিফিকেশন চাইবে। আমি সমস্ত শিক্ষককে বলব মুখ্যমন্ত্রী যে ব্যখ্যা দিয়েছেন তার উপর ভরসা রাখুন।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours