একসময় ছিল না মাথা গোঁজার ছাদ, সেই মনোজই এখন প্রতিমাসে কিনতে পারেন দু-দুটো বাড়ি! কীভাবে পাল্টাল জীবন?
ঠিক কত বাড়ি ভেঙেছে মুর্শিদাবাদ, সামনে এল সংখ্যাটা
জানালা দিয়ে ঢুকে ব্লেড দিয়ে কাপড় কেটে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ
ক্ষতি হবে ১৩ হাজার কোটির! এবার ‘সন্ত্রাসে মদত জোগানোর’ ঠেলা বুঝবে পাকিস্তান, মোক্ষম জবাব ভারতের
এবার জম্মু-কাশ্মীরে সেনা নার্সিং কলেজের ওয়েবসাইট হ্যাক করল পাকিস্তানের হ্যাকাররা
সুপ্রিম কোর্টের রায়ে সদ্য চাকরি হারিয়েছেন রাজ্যের প্রায় ২৬০০০ শিক্ষক-শিক্ষাকর্মী। সেই সঙ্গে বেতন ফেরত দেওয়ার নির্দেশও দিতে হবে একাংশকে। এবার অন্য একটি মামলায় বেতন বন্ধ করার নির্দেশ দিল আদালত।
এবার ৩১৩ শিক্ষকের বেতন বন্ধ করার নির্দেশ, রাজ্যকে ৭২ ঘণ্টা সময় দিল হাইকোর্ট
বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু
ফের নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় বড়সড় ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। একধাক্কায় ৩১৩ জন শিক্ষকের বেতন বন্ধ করার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর বেঞ্চে চলছিল এই মামলার শুনানি। আজ, সোমবার সেই মামলায় বড় নির্দেশ দিলেন বিচারপতি বসু। রাজ্যকে ৭২ ঘণ্টার চূড়ান্ত সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছেন বিচারপতি।
জিটিএ-তে অর্থাৎ পাহাড়ে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। সেই মামলার তদন্ত করছিল সিআইডি। আগেও বহুবার বিচারপতি বসু আদালতে বলেছেন, কীভাবে ওই নিয়োগ করা হয়েছে, তা জানাতে হবে রাজ্যকে। সেই উত্তর পাননি বিচারপতি। এদিন নথি খতিয়ে দেখার পর, বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছেন, ৩১৩ জন শিক্ষকের বেতন বন্ধ করতে হবে। সেই সঙ্গে রাজ্যকে ৭২ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়েছেন। তার মধ্যে ওই ৩১৩ জন শিক্ষকের সব তথ্য জানাতে হবে আদালতে।
আদালতের নির্দেশ লঙ্ঘন করে কীভাবে এদের নিয়োগ করা হল, তা নিয়ে রাজ্যের ভূমিকায় প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি বসু। তিনি প্রশ্ন করেন, ‘এই শিক্ষকদের ন্যূনতম প্রশিক্ষণ রয়েছে? এদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কী? এদিন আদালতে স্টেটাস রিপোর্ট জমা দেয় সিআইডি। রিপোর্ট দেখে বিচারপতি বলেন, এখনই এই শিক্ষকদের বেতন বন্ধ করে দেওয়া উচিত। রাজ্য কেন এদের বেতনের ভার বহন করবে?’ আগামী বৃহস্পতিবার এই মামলার পরবর্তী শুনানি। ওই দিন আদালতের নির্দেশের পর পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানানোর কথা বলেছেন বিচারপতি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours