কোনও কোনও রাজনৈতিক দলের অংশ কেন্দ্রের কোনও কোনও এজেন্সির সঙ্গে হাত মিলিয়ে বাংলাকে বদনাম করার জন্য অশান্তি পাকানো হচ্ছে। সাংবাদিক বৈঠক করে বিস্ফোরক দাবি করলেন তৃণমূল নেতা 

কলকাতা: বিএসএফের একাংশের সহযোগিতায় সীমান্ত দিয়ে হামলাকারীদের ঢুকিয়ে অশান্তি পাকানো হচ্ছে, আগুন জ্বালানো হচ্ছে। কোনও কোনও রাজনৈতিক দলের অংশ কেন্দ্রের কোনও কোনও এজেন্সির সঙ্গে হাত মিলিয়ে বাংলাকে বদনাম করার জন্য অশান্তি পাকানো হচ্ছে। সাংবাদিক বৈঠক করে বিস্ফোরক দাবি করলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। মুর্শিদাবাদের অশান্তির ঘটনায় সঠিক তদন্তের দাবি জানিয়েছেন তিনি।

কুণালের বক্তব্য, “গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে প্রতিবাদ, মিটিং, মিছিল হতেই পারে। যে জায়গাগুলোতে হিংসাত্মক ঘটনা কিছু ঘটেছে, একটা অভিযোগ আসছে, বিএসএফের একাংশের সহযোগিতায় সীমান্ত থেকে কিছু আপত্তিকর হামলাকারীকে ঢুকিয়ে বাংলাকে বদনাম করার জন্য, ইস্যু করার জন্য, প্ররোচনা দেওয়ার জন্য গন্ডগোল করানো হয়েছে। যে মুখগুলো গন্ডগোল করেছে, তাদের মূল পান্ডাদের এলাকার মানুষ চিনতে পারছে না। যারা অশান্তি করেছে, তাদেরকে আটকাচ্ছে, ধরছে।”

বিএসএফের একাংশকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন কুণাল। বাংলায় বিএসএফের মদতেই হামলাকারীরা ঢুকছে, আবার হামলা করে পালিয়ে যাচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন কুণাল।

এই অশান্তির নেপথ্যে সরাসরি বিজেপিকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন তিনি। কুণালের বক্তব্য, “এই প্ররোচনায় পা দেবেন না। বিজেপি-র এজেন্ডা। আমরা তদন্ত দাবি করছি, এই অভিযোগ ঠিক কিনা। এটা একটা গভীর ষড়যন্ত্র।”

যদিও বিএসএফের গোয়েন্দাদের অনুমান, মুর্শিদাবাদ-মালদহের অশান্তির নেপথ্যে  বাংলাদেশের চাপাই নবাবগঞ্জের মৌলবাদীরাও থাকতে পারেন। তা ইতিমধ্যেই আইজি-র কাছে ইতিমধ্যেই জমা করা হয়েছে।

Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours