লিপিকার ‘ধনুক ভাঙা পণে’ জল ঢাললেন ফিরহাদ, খুশি এলাকাবাসীরা
এই বয়সেও রেহাই নেই! ৭৬-এর লালুকে নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় তলব ইডির
সুনীতাদের ফেরাতে বড় ভূমিকা মাস্কের, স্পেসএক্সের কর্ণধারকে ধন্যবাদ ২ মহাকাশচারীর
হার মানবে বন্দে ভারত, এভাবেই লুপের ভিতর দিয়ে হাইস্পিডে পৌঁছে যাবেন, ভিডিয়ো প্রকাশ রেলমন্ত্রীর
শিয়ালদহ ডিভিশনের নতুন পদক্ষেপে বাঁচবে সময়, কমছে খরচ
পাঁচ দশকের অধিক সময় ধরে সংঘ পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক মোদীর। এই সংঘ পরিবারই তাঁকে রাজনীতি চিনিয়েছে। এই সংঘ পরিবারই তাঁকে দিয়েছে বড় বড় পদ।
গোটা বিশ্বে RSS-এর থেকে বড় কোনও স্বয়ংসেবক সংঘ নেই, ওরা আমাকে জীবনের উদ্দেশ্যে বুঝিয়েছে: মোদী
প্রধানমন্ত্রী মোদী
১৯৭১ সালে মাত্র ২১ বছর বয়সে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএস-এর সর্বক্ষণের প্রচারক হিসাবে কাজ শুরু করেন নরেন্দ্র মোদী। আজ তিনি প্রধানমন্ত্রী হলেও, নিজের রাজনৈতিক জীবনের যাত্রাটা কিন্তু অনেক ছোট বয়সেই করে ফেলেছিলেন তিনি। ২১ বছর বয়সে খাতায়-কলমে RSS-এ যোগ দিলেও, নিজের বাল্যকালে সংঘ পরিবারের নানা প্রচারসভায় যেতেন মোদী। তাদের আর্দশেই তিনি বড় হয়ে ওঠেন।
পাঁচ দশকের অধিক সময় ধরে সংঘ পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক মোদীর। এই সংঘ পরিবারই তাঁকে রাজনীতি চিনিয়েছে। এই সংঘ পরিবারই তাঁকে দিয়েছে বড় বড় পদ। গুজরাতে মুখ্যমন্ত্রী থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী, মোদীর সব পাওয়াটাই এই সংঘ পরিবারের হাত ধরে।
কিন্তু আরএসএস শুধুই ক্ষমতা হাসিলের জায়গা? একদমই নয়। রবিবার মার্কিন আর্টিফিশিয়াল রিসার্চার তথা পডকাস্টার লেক্স ফ্রিডম্য়ানের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনায় সেই কথাটাই জানালেন তিনি। সংঘের হাত ধরেই একটা ‘উদ্দেশ্য়েপূর্ণ’ জীবন পেয়েছেন বলে দাবি করলেন মোদী।
তাঁর কথায়, ‘আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি যে আমি আরএসএস-এর মতো একটি মর্যাদাপূর্ণ সংগঠন থেকে জীবনের সারমর্ম ও মূল্যবোধটা শিখেছি।’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘ছেলেবেলা থেকে সংঘের প্রতিটি সভায় যেতে আমি বেশ পছন্দ করতাম। সেই সময় আমার মাথায় সর্বক্ষণ একটা কথাই ঘুরত যে আমাকে দেশের জন্য কিছু করতে হবে। এই বছর RSS শতবর্ষে পা দিতে চলেছে। আর এই বিশ্বে RSS-এর থেকে বড় কোনও স্বয়ংসেবক সংঘ নেই। ওরা আমাকে জীবনের উদ্দেশ্যে বুঝিয়েছে। এমনকি, শুধু আমাকেই নয়, অন্যান্য সদস্যরা তাদের জীবনের দিশা পেয়েছে এই আরএসএস-এর হাত ধরেই।’
Post A Comment:
0 comments so far,add yours