যদিও মদন মিত্র বলছেন, “ওরা ভাবছে লেনিন হা ডুডু খেলতেন, “মাও সে তুং পুকুরপাড়ে সাঁতার কাটতেন! কিন্তু, এটা পশ্চিমবঙ্গ! এসব ভেবে কোনও লাভ নেই। ওরা এমন খেলা খেলেছে যে বিধানসভায় শূন্য হয়ে গিয়েছে।”


 ‘দম থাকলে যাদবপুরে যান, ছাত্ররা ভালবেসে প্রণাম করার জন্য দাঁড়িয়ে আছে’, মদনদের খোঁচা প্রাক্তনী সৃজনের
তীব্র আক্রমণ সৃজনের

 তৃণমূলের খেলা হবের পাল্টা চালিয়ে খেলার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন এসএফআইয়ের বর্তমান রাজ্য সম্পাদক দেবাঞ্জন দে। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাপানউতোরের অন্ত নেই। এদিকে বিগত কয়েকদিন ধরে বামেদের বিরুদ্ধে তোপ দেগে চলেছেন তৃণমূল নেতারা। অরূপ বিশ্বাসের ‘১ মিনিটে যাদবপুর দখল’ থেকে রাজ চক্রবর্তীর ‘২ মিনিটের’ হুঁশিয়ারি বাদ যায়নি কিছুই। এবার এসএফআই চালিয়ে খেলার কথা বলতেই একহাত নিয়েছেন মদন মিত্র। তাঁর সাফ কথা, তৃণমূল খেলার জন্য জার্সি পড়তে যাচ্ছে এটা শুনলেই ওদের খেলা বন্ধ হয়ে যাবে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পাল্টা সুর সিপিএম নেতা সৃজন ভট্টাচার্য। 


এদিন মদনকে খোঁচা দিয়েই যাদবপুরের প্রাক্তনী সৃজন বলেন, “আমি তো বলছি মদনবাবু আসুন। এই যে প্রথম দিন থেকে ওরা ১ মিনিট, দেড় মিনিট, ৩ মিনিটের ভাষণ দিয়ে যাচ্ছেন, আমি এদের প্রত্যেককে বলেছি আপনারা অনেক বর্ষীয়ান নেতা। অনেক দিন রাজনীতি করছেন। আপনাদের সম্পর্কে কটূ মন্তব্য করতে চাই না। আপনাদের যদি এত খেলাধূলো করার সখ থাকে তাহলে সিকিউরিটি ছেড়ে, পুলিশ ছেড়ে মন্ত্রীর তকমা ছেড়ে নিজেদের দমে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে এসে দাঁড়ান। যাদবপুরের ছাত্ররা ভালবেসে আপনাদের প্রণাম করার জন্য দাঁড়িয়ে আছে। তখন দেখা যাবে ছাত্রদের প্রমাণের জোর বেশি নাকি বড়দের হুমকির জোর বেশি।”  


যদিও মদন মিত্র বলছেন, “ওরা ভাবছে লেনিন হা ডুডু খেলতেন, “মাও সে তুং পুকুরপাড়ে সাঁতার কাটতেন! কিন্তু, এটা পশ্চিমবঙ্গ! এসব ভেবে কোনও লাভ নেই। ওরা এমন খেলা খেলেছে যে বিধানসভায় শূন্য হয়ে গিয়েছে। এবার একটু বিধানসভায় পা দেওয়ার খেলা খেলুন। তবে মানুষ ওদের সঙ্গে নেই।” যাদবপুরকাণ্ডে এদিনই আবার যাদবপুর থানা যাচ্ছেন দেবাঞ্জনের পূর্বসূরী। যাদবপুরকাণ্ডের জেরে ডেকে পাঠিয়েছে পুলিশ। তা নিয়েও চাপানউতোর চলছে
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours