সরকার কি ঘুরপথে নির্বাচনী বন্ড ফেরাতে চাইছে?’, নতুন বিলের ধারা তুলে প্রশ্ন মহুয়ার
শিবরাজের উত্তর শুনেই রেগে আগুন কল্যাণ, ‘ক্রিমিনাল কেস’ করার পরামর্শ সাংসদের
নাশপাতি ৩৫০, বেদানা ২২০, ফলে হাত ঠেকানোই দায়, কলকাতার বাজারে ক্রেতারা কী বলছেন
রাহুলের মতোই পরিণতি পন্থের? LSG মালিক-ক্যাপ্টেনের ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই বিরাট শোরগোল
শুধুই ভারত নয়, ব্রিটেনেরও নাগরিক রাহুল? কেন্দ্রকে দ্রুত রিপোর্ট জমা দিতে নির্দেশ আদালতের
আপেলের দাম ৩ বছর আগে ২২০ থেকে ২৫০ টাকা প্রতি কেজি ছিল দাম। মুসম্বির পিস ছিল ১০ টাকা করে। এখন তা বেড়ে ১৩ হয়ে গিয়েছে। পেঁপের দাম বেড়েছে অনেকটাই।
নাশপাতি ৩৫০, বেদানা ২২০, ফলে হাত ঠেকানোই দায়, কলকাতার বাজারে ক্রেতারা কী বলছেন
শাক-সবজির দাম তো দিনে দিনে বাড়ছেই। ডাল-ভাত খেতেও পকেটে পড়ছে টান। কিন্তু শরীরে পুষ্টি বজায় রাখতে ফল তো খেতেই হবে। সাধারণ মানুষ বলছেন, ফলে হাত দিলেই লাগছে ছ্যাঁকা। গত তিন বছরে লাফিয়ে বেড়েছে দাম। ফলের দাম ঠিক কতটা বেড়েছে, বাজারে গিয়ে তারই খোঁজ করল TV9 বাংলা। কোনও কোনও ফলের দাম বেড়ে দ্বিগুণ বা তিনগুণ হয়েছে।
কোন ফলের কত দাম
আপেল- ২৫০ টাকা প্রতি কেজি
মুসম্বি- ১৫০ টাকা প্রতি ডজন
আঙুর- ১২০ টাকা প্রতি কেজি
পেঁপে- ৮০ টাকা প্রতি কেজি
তরমুজ- ২৫ টাকা থেকে ৩০ টাকা প্রতি কেজি
বেদানা- ২০০ থেকে ২২০ টাকা প্রতি কেজি
শশা- ৭০ থেকে ৮০ টাকা প্রতি কেজি
সাকালু- ৫০ টাকা প্রতি কেজি
কাঁঠালি কলা- ৫০-৬০ টাকা প্রতি ডজন
বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, বছর তিনেক আগেও ফলের দাম ছিল অনেক কম।
আপেলের দাম ৩ বছর আগে ২২০ থেকে ২৫০ টাকা প্রতি কেজি ছিল দাম। মুসম্বির পিস ছিল ১০ টাকা করে। এখন তা বেড়ে ১৩ হয়ে গিয়েছে। পেঁপের দাম বেড়েছে অনেকটাই। সব ফল গড়ে ২৫ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে বলে জানাচ্ছেন বিক্রেতারা। তবে সবথেকে বেশি বেড়েছে নাশপাতির দাম। যে ফল বছর কয়েক আগেও ছিল ২০০ টাকা কেজি, আজ সেটাই বেড়ে হয়েছে ৩৫০ টাকা কেজি। ফলন কম এবং বাইরে থেকে আসে বলেই এতটা দাম বৃদ্ধি বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে ক্রেতারাও জানাচ্ছেন ফল কেনার পরিমাণ কমাতে হচ্ছে তাঁদের। এক ক্রেতা বলেন, “বছর তিনেক আগেও সব মিলিয়ে ৫০-৬০ টাকার ফল কিনে বাড়ি নিয়ে যাওয়া যেত, এখন সেটা প্রায় ২০০ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours