দেবাংশু বলেন, " তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের তিনটে রক্ত কণিকা-লোহিত কণিকা, অণুচক্রিকা, শ্বেত কণিকা, তারপর চতুর্থ কোনও রক্তকণিকা পাওয়া যায়, তার নাম মমতা-কণিকা। এটা আমাদের শরীরে রয়েছে। 

এই দুজনের বাইরে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা কিছু ভাবতে পারেন না। এখানে বিতর্কের কোনও জায়গা নেই।"

মানবদেহে নতুন রক্তকণিকা খুঁজে পেলেন দেবাংশু!
দেবাংশু ভট্টাচার্য


তৃণমূল কর্মীদের শরীরে চতুর্থ রক্তকণিকা হল মমতা-কণিকা।’ ‘অধিনায়ক’-‘সর্বাধিনায়িকা’ বিতর্কের মাঝেই বললেন তৃণমূল নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য। বিতর্কের সূত্রপাত তৃণমূলের সমর্থক গোষ্ঠী ‘ফ্যাম’-এর পক্ষ থেকে দক্ষিণ কলকাতায় লাগানো হলুদ পতাকা। তাতে লেখা ছিল ‘অধিনায়ক অভিষেক’। তারপরই রাতারাতি সেই পতাকার পাশেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি সম্বলিত হোর্ডিং ঝোলায় ‘ফ্যাম’। সেখানে লেখা ‘সর্বাধিনায়িকা জয় হে।’ আর তাতেই বিতর্ক ছড়ায় রাজনৈতিক মহলে।


দেবাংশু বলেন, ” তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের তিনটে রক্ত কণিকা-লোহিত কণিকা, অণুচক্রিকা, শ্বেত কণিকা, তারপর চতুর্থ কোনও রক্তকণিকা পাওয়া যায়, তার নাম মমতা-কণিকা। এটা আমাদের শরীরে রয়েছে। এই দুজনের বাইরে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা কিছু ভাবতে পারেন না। এখানে বিতর্কের কোনও জায়গা নেই।”

প্রসঙ্গত, তৃণমূলের কর্মী সমর্থকদের সংগঠন ‘ফ্যাম’ একটি বৈঠক করে। ২০২৬ সালের বিধানসভা ভোটে সমাজমাধ্যমে প্রচারের রূপরেখা ঠিক কী হবে, তা নির্ধারণ করতেই এই বৈঠক। এই বৈঠকের আগে যে হোর্ডিং টাঙানো হয়, তা নিয়েই বিতর্ক। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেকের পাশাপাশি সর্বময় নেত্রী মমতার ছবি রয়েছে। দেবাংশু বলেন, ” অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া কমিউনিটিগুলোকে যথেষ্ট সাপোর্ট করেন। আইটি সেলের ফরমেশন তাঁরই হাত ধরে।”


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours