ট্রাম্প কার্ডে’ বাংলাদেশ ভাতে মরলেও পাতে মরবে কি ভারত?
ক্রিমিনাল কেস করলেই ওরা সব বলে দেবে: জহর সরকার
ওয়াকফের আঁচ! পার্ক সার্কাসে পথে নামল হাজার-হাজার মুসলিম
কারও নাম ‘স্কোয়ারফুট’, কারও নাম ‘তোলা’! তৃণমূল আমলে নেতাদের রমরমা দেখে চোখ ধাঁধিয়ে যাচ্ছে জহর সরকারের
২৬ হাজার চাকরি বাতিল হওয়ার পরেরদিনই আচমকা বৈঠকে ৩ ‘হেভিওয়েট’
ঘরের ভিতর উত্তম-সুচিত্রা, থমথমে পরিবেশ, হঠাৎ সুপ্রিয়া এসে দাঁড়ালেন…
সুচিত্রা সেনের সঙ্গে আলাপ করার ইচ্ছেটা পরিচালক নির্মল দে-কে জানাই। তখন নির্মলদার 'বসু পরিবার' ছবিতে অভিনয় করছি আমি। সিঁথির মোড়ের এমপি স্টুডিওতে সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা।
ঘরের ভিতর উত্তম-সুচিত্রা, থমথমে পরিবেশ, হঠাৎ সুপ্রিয়া এসে দাঁড়ালেন...
সুপ্রিয়া দেবী শুনেছিলেন সুচিত্রা সেনের নাকি দারুণ অহংকার। পরিচিত ছাড়া কারও সঙ্গে নাকি কথা বলা তো দূরের কথা, দেখাও করতেন না। তাই মনে মনে ইচ্ছে থাকলেও, সুচিত্রার সঙ্গে যে একটু আলাপ করবেন তা ভাবতে ভাবতেই দিন কাটত। তবে সিনেমার পর্দায় যখন সুচিত্রা-উত্তমকে দেখতেন, সেই জুটির ম্যাজিকে মুগ্ধ হয়ে যেতেন সুপ্রিয়া।
এক সাক্ষাৎকারে তেমনই এক গল্প তুলে ধরেছিলেন, টলিউডের সবার প্রিয় বেণুদি। যে বেণুদির সঙ্গে উত্তমের প্রেম নিয়ে টলিউড ছিল সদা সরগরম, সেই সুপ্রিয়াই জানিয়ে ছিলেন সুচিত্রার সঙ্গে তাঁর জমজমাট আড্ডার কথা। শুনিয়ে ছিলেন, সুপ্রিয়ার বাড়িতে উত্তম-সুচিত্রা আর তাঁর সাক্ষাতের গল্প।
এক জনপ্রিয় বিনোদনমূলক পত্রিকায় দেওয়া সাক্ষাৎকারে সুপ্রিয়া জানিয়ে ছিলেন, ১৯৫৪ সালের কথা। উত্তম-সুচিত্রার ‘অগ্নিপরীক্ষা’ ছবিটি দেখতে গিয়েছিলাম। সেই সময় ছবিটি নিয়ে দর্শকদের মধ্যে দারুণ উন্মাদনা ছিল। খুব কষ্টে দু-তিনটে টিকিট পেয়েছিলাম। সেই সময় থেকেই সুচিত্রার সঙ্গে আলাপ করার একটা ইচ্ছে জেগে ছিল। আসলে সেভাবে সুচিত্রার সঙ্গে আলাপ তখনও সম্ভব হয়নি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours