একসময় ছিল না মাথা গোঁজার ছাদ, সেই মনোজই এখন প্রতিমাসে কিনতে পারেন দু-দুটো বাড়ি! কীভাবে পাল্টাল জীবন?
ঠিক কত বাড়ি ভেঙেছে মুর্শিদাবাদ, সামনে এল সংখ্যাটা
জানালা দিয়ে ঢুকে ব্লেড দিয়ে কাপড় কেটে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ
ক্ষতি হবে ১৩ হাজার কোটির! এবার ‘সন্ত্রাসে মদত জোগানোর’ ঠেলা বুঝবে পাকিস্তান, মোক্ষম জবাব ভারতের
এবার জম্মু-কাশ্মীরে সেনা নার্সিং কলেজের ওয়েবসাইট হ্যাক করল পাকিস্তানের হ্যাকাররা
জানা যাচ্ছে, সোমবার সন্ধে নাগাদ থানায় পৌঁছন এক তরুণ। কিন্তু এসে যা বলেন তা শুনে কার্যত হকচকিয়ে যান পুলিশ কর্মীরা। বছর তেইশের ওই যুবক জানায় ভাই-ঠাকুমা-কাকিমা-কাকু-প্রেমিকাকে খুন করেছে। রেয়াত করেনি ক্যানসারে আক্রান্ত মা-কেও।
ট্যাংরা-কাণ্ডের ছায়া! ঠাকুমা-কাকা-কাকিমা-প্রেমিকা-ভাইকে খুন! থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ যুবকের
হাড়হিম হত্যাকাণ্ড
ফের হাড়হিম হত্যাকাণ্ড। কলকাতার ট্যাংরা-কাণ্ডের ছায়া এবার কেরলে। কলকাতায় যেভাবে নিজের পরিবারের তিন সদস্যকে খুন করে দুই ভাই, ঠিক একইভাবে কেরলে পরিবারের পাঁচজনকে খুন করে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ ‘গুণধর’ ছেলের। এক্ষেত্রেও উঠে আসছে আর্থিক অনটনের টানাপোড়েন।
জানা যাচ্ছে, সোমবার সন্ধে নাগাদ থানায় পৌঁছন এক তরুণ। কিন্তু এসে যা বলেন তা শুনে কার্যত হকচকিয়ে যান পুলিশ কর্মীরা। বছর তেইশের ওই যুবক জানায় ভাই-ঠাকুমা-কাকিমা-কাকু-প্রেমিকাকে খুন করেছে। রেয়াত করেনি ক্যানসারে আক্রান্ত মা-কেও। এক জায়গায় নয়, তিনটি আলাদা-আলাদা জায়গায় এই হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে সে। তড়িঘড়ি সেই তিন জায়গায় পৌঁছয় তদন্তকারীদের দল। সেখানে যেতেই চোখ কপালে ওঠার জোগাড়।
পুলিশ সূত্রে খবর, কাউকে মাথায় হাতুড়ি মেরে, কাউকে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। তবে প্রাণে বেঁচে যান ক্যানসার আক্রান্ত মা। অভিযুক্তের নাম আফান। ঘটনাটি ঘটেছে কেরলের তিরুবন্তপুরমে।
পুলিশ সূত্রে খবর, আফানের হত্যালীলা শুরু হয় সোমবার সকালে। প্রথমে ঠাকুমা সালমা বিবির বাড়ি যায় সে। ৯ মিনিটে ঠাকুরমাকে মেরে বেরিয়ে যায়। এরপর আসে কাকার বাড়ি। সেখানে কাকা লতিফ ও তাঁর স্ত্রী শহিদাকে নির্মমভাবে খুন করে। লতিফের মাথায় কুড়িবার আঘাত করা হয়েছে। এরপর বাড়ি ফেরে সে।
ঘটনার সময় বাড়িতেই ছিলেন প্রেমিকা। আফান একে একে তার মা-তেরো বছরের ভাই আয়সান ও প্রেমিকা ফারজানার উপর চড়াও হয় সে। প্রেমিকার মুখে এলোপাথাড়ি ছুরির কোপ বসায়। তুমুল আক্রমণের মধ্যে বেঁচে যান মা। আইসিইউ-তে ভর্তি তিনি। এরপর এই নৃশংস হত্যালীলা চালিয়ে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করে আফান। পুলিশকে জানায় সেও নাকি বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তাঁর শরীরে কোনও বিষক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে জানা গিয়েছে, ঘটনার সময় অভিযুক্ত মাদক সেবন করেছিল।
প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে ব্যবসায় প্রবল ক্ষতি। আর সেই কারণে এই হত্যালীলা চালিয়েছে অভিযুক্ত।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours