তদন্তকারীদের সন্দেহ আব্দুল হাইয়ের মাধ্যমেই থানাস্তরে পুলিশ কর্মীর সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করেছিলেন চক্রের মাথারা। কত টাকার লেনদেন হয়েছে জানতে মরিয়া লালবাজার। 


হেফাজতে থাকা মনোজ ও আব্দুলকে জেরা করে তাদের সংস্পর্শে থাকা থানা স্তরের পুলিশ কর্মীদের নাগাল পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা।

পাসপোর্ট জালিয়াতিতে পুলিশ খুঁজছে পুলিশকেই, বদলাচ্ছে অ্যাকশন! কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বের হবে শেষ পর্যন্ত?
প্রতীকী ছবি



কলকাতা: তদন্ত যতই এগোচ্ছে ততই উঠে আসছে নিত্যনতুন তথ্য। পাসপোর্ট জালিয়াতিতে এবার সন্দেহের তালিকায় কলকাতার দুই ডিভিশনের অন্তর্গত কয়েকটি থানার ভেরিফিকেশন অফিসার। সিকিউরিটি কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন, পাসপোর্ট সেকশনের পর এবার থানা স্তরের পাসপোর্ট ভেরিফিকেশনের দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছেন তদন্তকারীরা। 

উত্তর ও উত্তর-পূর্ব কলকাতার কয়েকটি থানা এলাকার ঠিকানা ব‍্যবহার করে ভুয়ো নথিতে পাসপোর্ট ইস্যু হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত মনোজ এবং সমরেশদের জেরায় এমনই তথ্য উঠে এসেছে। ৫২টি পাসপোর্টের ভেরিফিকেশন করেছিলেন প্রাক্তন এসআই আব্দুল হাই। বাকি ১০০ পাসপোর্ট বিভিন্ন থানায় পাঠানো হয়েছিল ভেরিফিকেশনের জন‍্য, সেখানেও কারসাজির তথ‍্য সামনে এসেছে। 
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours