মহুয়াও রাগ ধরে রাখতে পারেননি। এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লেখেন, "মাইনাস থার্টি মিনি আইসক্রিম অর্ডার করেছিলাম। যখন এল, তখন তা আর খাওয়ার যোগ্য ছিল না। দ্রুত রিফান্ড বা রিপ্লেসমেন্ট চাই।"


এক্সপেনসিভ' আইসক্রিম কিনে পস্তাচ্ছেন মহুয়া, রেগেমেগে ফাটালেন 'বোমা'
আইসক্রিম নিয়ে গোঁসা মহুয়ার।


শীতের রাতে শখ জেগেছিল আইসক্রিম খাওয়ার। অনলাইনে অর্ডার করেছিলেন দামি আইসক্রিম। কিন্তু এক চামচও তা মুখে দিতে পারলেন না মহুয়া মৈত্র। আইসক্রিমের বাক্স খুলতেই অগ্নিশর্মা তৃণমূল সাংসদ। ক্ষোভ উগরে দিলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। এদিকে, তাঁর ‘দামি আইসক্রিমে’র অর্ডার নিয়েও শুরু ব্যাপক ট্রোলিং। পাল্টা জবাব দিতে ছাড়েননি মহুয়াও।


ইন্সট্যান্ট ডেলিভারি অ্যাপ থেকে ‘মাইনাস থার্টি’ মিনি স্টিক আইসক্রিম অর্ডার করেছিলেন মহুয়া মৈত্র। কিন্তু হাতে যখন সেই আইসক্রিম পান, তা আর খাবার যোগ্য ছিল না। গলে জল হয়ে গিয়েছে। ১২২০ টাকা দিয়ে আইসক্রিম অর্ডার করে যদি এমন অবস্থায় পান, কার না রাগ ধরে বলুন।


মহুয়াও রাগ ধরে রাখতে পারেননি। এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লেখেন, “মাইনাস থার্টি মিনি আইসক্রিম অর্ডার করেছিলাম। যখন এল, তখন তা আর খাওয়ার যোগ্য ছিল না। দ্রুত রিফান্ড বা রিপ্লেসমেন্ট চাই।”



দাম আইসক্রিম কিনে মহুয়া মৈত্র পস্তাচ্ছেন। সেই রাগ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করতেই ট্রোলিং শুরু হয়। অ্যাপে আইসক্রিম নিয়ে অভিযোগ না জানিয়ে কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করছেন, অনেকে প্রশ্ন করেন। কারোর আপত্তি এক্সপেনসিভ শব্দটি নিয়ে।

এক ব্যক্তি মহুয়ার পোস্টে লেখেন, “সিবিআই আসবে এখন”। তাঁকে পাল্টা জবাব দিয়ে তৃণমূল সাংসদও লেখেন, “হার্মিসের আইসক্রিম, সঙ্গে ববি ব্রাউনের টপিং।”

প্রসঙ্গত, এর আগেও মহুয়া মৈত্রের দেড় লাখের ব্যাগ, দামি সানগ্লাস নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল। যদিও এগুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে নারাজ তৃণমূল সাংসদ।
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours