ডেরেক, দোলা সহ ১০ তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে সমন জারি, দিতে হবে হাজিরা
যোগ্য-অযোগ্যে তরজাতেই গেল না, ‘গা বাঁচিয়ে’ SSC নিল বড় সিদ্ধান্ত
আমাদের শরীরটাই রয়ে গিয়েছে, আত্মা মরে গিয়েছে…’ , নাছোড় আন্দোলনে নেমে অসুস্থ হতে শুরু করেছেন চাকরিহারারা
ওরআএস খান, সুস্থ থাকুন… তাই বলে বারবার বিরিয়ানি আনবেন আর আমরা দেখব!’ বিস্কুট খেয়েই রাত কাটল চেয়ারম্যানের
ট্রলি ব্যাগে আস্ত লাশ, খোলা চুল-মুখে জড়ানো ব্রাউন টেপ, চোখ কপালে পুলিশের
এ প্রসঙ্গে শিক্ষক বঙ্কিম হাঁসদা বলেন, "শিক্ষক অনিতা মান্ডি বলেন, "আমাদের প্রচুর ভয় লাগছে। কারণ, এই বাঘটা স্কুলের সামনে এসেছিল। আবার পিছন দিকে চলে গেছে। এখন বলছে রায়কা পাহাড়ে আছে। আমাদের তো খোলা জায়গায় ক্লাস করাতে হয়। এখন যদি সামনে চলে আসে বাঘ তাহলে কী হবে?"
ওর ভয়ে বুক কাঁপছে শিক্ষকদেরও, বাচ্চাগুলো পড়ার ফাঁকে এ দিক-ও দিকে দেখছে, ফের কি সে আসবে?
পড়ুয়ারা আতঙ্কে
পরিস্থিতি বদলেছে। কখন না জানি সামনে চলে আসে সে। এই আতঙ্কে কার্যত সকলে। কিন্তু তারপরও কি পড়াশোনা বা নিত্য নৈমিত্তিক কাজ বন্ধ রাখা যায়? এক রাশ আতঙ্ক নিয়েই খোলা আকাশের নিচে ক্লাস চলছে। প্রায় দশ বছর ধরে এভাবেই খোলা আকাশে ক্লাস করছে পড়ুয়ারা। ভয়ের মধ্যেই ক্লাস চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।
সম্প্রতি, বাঘিনীর আতঙ্কে কাঁপছে পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রামের একাংশ। বাঘিনীর খোঁজে যখন হিমশিম খাচ্ছে বনদফতর, সেই সময় এক রাশ আতঙ্ক নিয়ে খোলা আকাশের নিচে ক্লাস করছে রাইকা পাহাড়তলির গ্রাম উদলবনি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দীর্ঘ দশ বছর ধরেই খোলা আকাশের নিচে স্কুল চালাতে বাধ্য হচ্ছেন শিক্ষক শিক্ষিকারা। এই প্রাথমিক স্কুলে ৪৫জন ছাত্র ছাত্রী পড়াশোনা করে। চারিদিকে পাহাড়। তার মাঝেই এই উদলবনি গ্রাম। আর পাশের গ্রাম থেকে ছাত্র ছাত্রীরা এই স্কুলে পড়াশোনা করতে আসে। যদি মাঝ রাস্তায় কোনও অঘটন ঘটে তাহলে কে দেখবে? ইতিমধ্যেই এই স্কুলটির পাশ দিয়ে ঘুরে গিয়েছে বাঘ।
এ প্রসঙ্গে শিক্ষক বঙ্কিম হাঁসদা বলেন, “শিক্ষক অনিতা মান্ডি বলেন, “আমাদের প্রচুর ভয় লাগছে। কারণ, এই বাঘটা স্কুলের সামনে এসেছিল। আবার পিছন দিকে চলে গেছে। এখন বলছে রায়কা পাহাড়ে আছে। আমাদের তো খোলা জায়গায় ক্লাস করাতে হয়। এখন যদি সামনে চলে আসে বাঘ তাহলে কী হবে?
Post A Comment:
0 comments so far,add yours