এদিনই রাজ্য বিজেপির তরফে বেলেডাঙায় বিশেষ কর্মসূচি নেওয়া হয়। যাওয়ার কথা ছিল সুকান্তর। নির্ধারিত সময়ে তিনি সেখানে যাওয়ার জন্য বের হলেও কৃষ্ণনগরে তাঁকে আটকে দেয় পুলিশ। রাস্তাতেই পুলিশের সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন বিজেপি নেতারা।
বেলডাঙায় যাওয়ার পথে বাধা পুলিশের, 'গ্রেফতার' সুকান্ত
এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা
বেলডাঙা যাওয়ার পথে সুকান্তকে বাধা পুলিশের। রাস্তাতেই বসে পড়লেন বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি। সুকান্ত ওই এলাকায় গেলে নতুন করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। সূত্রের খবর, এই যুক্তি দেখিয়েই এদিন দুুপুরে সুকান্তর পথ আটকায় পুলিশ। প্রসঙ্গত, গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনায় বিগত কয়েকদিন ধরেই তপ্ত হয়ে রয়েছে মুর্শিদাবাদের বেলঙাঙা। দীর্ঘ সময় ধরে একাধিক এলাকায় বন্ধ থেকেছে ইন্টারনেট পরিষেবা। ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলেও বিস্তর চাপানউতোর চলছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির জন্য বারেবারে রাজ্য প্রশাসনকেই কাঠগড়ায় তুলেছে বঙ্গ বিজেপি। দফায় দফায় তোপ দেগেছেন গেরুয়া শিবিরের নেতারা।
এদিনই রাজ্য বিজেপির তরফে বেলেডাঙায় বিশেষ কর্মসূচি নেওয়া হয়। যাওয়ার কথা ছিল সুকান্তর। নির্ধারিত সময়ে তিনি সেখানে যাওয়ার জন্য বের হলেও কৃষ্ণনগরে তাঁকে আটকে দেয় পুলিশ। রাস্তাতেই পুলিশের সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন বিজেপি নেতারা। এদিকে সুকান্ত আসার আগেই ওই এলাকায় ব্যারিকেড নিয়ে প্রস্তুত ছিল পুলিশ। ছিলেন বাহিনীর পদস্থ কর্তারা। তাঁর কনভয় ওই এলাকায় আসতেই বাধা দেয় পুলিশ।
পুলিশের তরফে বলা হচ্ছে বেলডাঙায় জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা। সে কারণেই তিনি সেখানে যেতে পারবেন না। কিন্তু, যে জায়াগায় তাঁকে আটকানো হয়েছে সেখান থেকে বেলডাঙার দূরত্ব ৫০ কিলোমিটারেরও বেশি। তাই এখানে কেন তাঁকে আটকানো হল সেই প্রশ্ন তুলে ক্ষোভে ফেটে পড়েন বিজেপি নেতারা। উত্তেজনার আবহেই কিছু সময়ের মধ্যেই সুকান্তকে আটক করতে দেখা যায় পুলিশকে। সঙ্গে বেশ কিছু বিজেপি নেতাকেও আটক করা হয়। যদিও সূত্রের খবর, বিজেপি নেতারা জানিয়েছেন তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours