মীর মোমরেজ জানান, বৈঠকে বলা হয়েছে যে আমফান, ইয়াস, আয়লার মতো ঘূর্ণিঝড়ের পরে সমুদ্র এগিয়ে এসেছে। তাই বর্তমানে হোটেলগুলি সমুদ্রের কাছে বলে মনে হচ্ছে।
মন্দারমণিতে এগিয়ে আসছে সমুদ্র! আর কী জানালেন হোটেল মালিকরা
মন্দারমণির ১৪০টি হোটেল ভাঙার যে নির্দেশ জেলা প্রশাসন দিয়েছিল, তাতে আপাতত স্থগিতাদেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তবে, তাতে স্বস্তি পাচ্ছেন না হোটেল মালিকরা। আদালতের পরবর্তী রায়ের দিকে তাকিয়ে আছেন সবাই। এরই মধ্যে নবান্নে ডেকে খোঁজ খবর নেওয়া হল হোটেল মালিকদের কাছ থেকে। বিষয়টি ইতিমধ্যেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তারই মধ্যে নবান্নে ডাকা হয়েছে বৈঠক।
মমতার নির্দেশ মেনে বৃহস্পতিবারই বৈঠক হয় নবান্নে। উপস্থিত ছিলেন ‘হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন’-এর সভাপতি মীর মোমরেজ আলি সহ সংগঠনের ৬ সদস্য। কোথায় বেনিয়মের অভিযোগ উঠছে, বর্তমানে হোটেলগুলির কী পরিস্থিতি, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
মীর মোমরেজ আলি বেরিয়ে জানান, তাঁদের নবান্নে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। মুখ্যসচিবের ঘরে পর্যটন দফতর, পরিবেশ দফতর সহ একাধিক দফতরের আধিকারিকদের উপস্থিতিতে মন্দারমণির বর্তমান পরিস্থিতি জানতে চাওয়া হয়। কীভাবে সমুদ্রের এত কাছে হোটেল তৈরি হয়েছে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours