November 2024





আমি আমিত্বে বিশ্বাস করি না, আমরায় বিশ্বাস করি: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়




ডায়মন্ড হারবারের আমতলার সমন্বয় অডিটোরিয়ামে চিকিৎসকদের সঙ্গে ‘সমন্বয়’ বৈঠক ডাকেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার হাজারের বেশি চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন সেই বৈঠকে। সামিটে উপস্থিত ছিলেন শান্তনু সেন। এ দিনের বৈঠকে কী বললেন অভিষেক?

সর্বশেষ তথ্য উপরে

অভিষেক: আর এই যে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা। অনেকে ভাবে সিবিআই বিরাট ব্যাপার। এখনও ট্রায়াল শুরু হয়নি। ২০১৩ কেসে ২০২৪ শেষ এখনও ট্রায়াল হয়নি।এখনও সারদার তদন্ত শেষ হয়নি। যদিও সব বলে শেষে বললেন, আবেগপ্রবণ হয়ে অনেক কথা বলে ফেললাম। কারও খারাপ লাগতে পারে। কারও ভাল। আমি যদিও সব বলে দিই। আমি রাখডাক করি না। আমি কম ডিপ্লোমেটিক লোকে বলে।
অভিষেক: মুখ্যমন্ত্রী নিজে একাধিক বার জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তাঁদের দাবিকে মান্যতা দিয়ে একাধিক প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোথায় হয় এসব। খালি সিদ্ধান্ত নিলে সমাধান হবে? জুনিয়র ডাক্তাররা বলেছিল পুলিশ কমিশনার চেঞ্জ হবে। পুলিশ কমিশনারের বদল হলে ধর্ষণ বন্ধ হয়ে যাবে?স্বাস্থ্য সচিব বদলালে ধর্ষণ বন্ধ হবে?
অভিষেক: আমি অবাক হলাম এত প্রতিবাদ হল অথচ কেউ আইনের কথা বলল না। শাস্তির জন্য আইন আনতে হবে। আইন আনুন। কেন্দ্রকে কে বারণ করেছে আইন আনতে না? আসলে আপনারা পারবেনা। কারণ সব থেকে বেশি খুনি ধর্ষক আপনাদের দলে। প্রতিবাদ মানুষের অধিকার। আমি গর্বিত বাংলার মানুষ প্রতিবাদের সৎ সাহস দেখিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।আমি গর্বিত যে আমাদের সরকার একটি গুলি না চালিয়ে মানুষের দাবিকে মান্যতা দিয়েছে। অন্য রাজ্যে যান‌ দুটো মিছিল‌ করলেই বাধা। সব গুলি করে দিচ্ছে।
অভিষেক: প্রতিটি মিটিংয়ে বলি মানুষের ক্ষমতার আগে কারও ক্ষমতা নেই। মানুষের জন্য আপনারা কাজ করুন।
অভিষেক: কোথাও সমস্যা হলে আমাকে জানান। সমন্বয়ের কী মূল্য সেটা আমাদের বুঝতে হবে। আমি আগেও চিকিৎসকদের জন্য ব্যবস্থা নিয়েছি। অনেকে আবেগ প্রবণ হয়েছেন। কর্মবিরতি বা প্রতিবাদ এমন করে করুন যাতে একজনের প্রাণ না যায়। আমরা জনপ্রতিনিধি আমরা বলতে পারি না আমরা এটা করব না। ঠিক তেমনই ডাক্তররাও একই কাজ করুন। বুক ফাটলেও আমাদের মনে রাখতে হবে জীব সেবা শিব সেবা। কারও প্রতারণায় পা দেবেন না। কেউ কেউ মিডিয়ার শিরোনামে থাকতে জুনিয়র ছেলেদের ব্যবহার করেন। সিপিএম-বিজেপি-কংগ্রেস কেউ অ্যান্টি রেপ ল নিয়ে পথে নামবে না। নামলে সমর্থন করব আমি। কেউ নামবে না। কাল বিজেপি মিটিং ডেকে বলুক অ্যান্টি রেপ ল পাশ হবে। তৃণমূলের কেউ সমর্থন না করলে আমি একা করব।
অভিষেক: সেবা শ্রয়ের আদলে আপনারা যদি নিজের পাড়ায়, নিজের এলাকায় এই কর্মসূচি করতে চান আমি সাহায্য করব। কেন্দ্র সরকার-রাজ্য সরকার নিজের মতো কাজ করবে। আমরা কেন বসে থাকব?
অভিষেক: আমি বারবার দেখেছি অনেক রোগীর পরিবার ডাক্তারদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছে। আমাদের অনেক জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গেও দুর্ব্যবহার করা হয়। ঠিক আছে। কিন্তু ধৈর্য্য ধরে আপনারা শুনবেন বোঝাবেন। তার মানে এই নয়, আপনাদের উপর কেউ হাত তুলবে। আমি আপনাদের সঙ্গে থাকব কথা দিচ্ছি। চিন্তা করবেন না। আমি একটা নম্বর দিচ্ছি। আমি একটা স্পেশাল হেল্পলাইন চালাই ‘এক ডাকে অভিষেক’ আমি বলেছি আজ যাঁরা এই মিটিংয়ে অনুষ্ঠানে এসেছেন, আপনারা সকলে এই হেল্পলাইনে ফোন করতে পারেন। যে কোনও দরকারে। আমি প্রয়োজনে দশ জনের কমিটি তৈরি করে দেব। আপনাদের কোনও অসুবিধা হলে জানাবেন। আমি আপনাদের সঙ্গে থাকব। নম্বরটি হল ৭৮৮৭৭-৭৮৮৭৭। এই নম্বর ব্যস্ত থাকলে অভীককে জানাবেন। আমি কথা দিচ্ছি সুবিচার করব। আমি কথা দিলে কথা রাখি।
অভিষেক: আমি ডাক্তারদের বলছি তোমরা আইন নিয়ে কথা বলছ না কেন? এত প্রতিবাদে ধর্ষণ বন্ধ হয়েছে? প্রতি দশ মিনিটে ধর্ষণ হয়। আমাদের সরকার স্বাস্থ্য খাতে কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।
অভিষেক: ধর্ষণের ঘটনায় যারা অভিযুক্ত তাদের জেলে রেখে কেন খাইয়ে বাঁচিয়ে রাখব? সে চারটে কোর্টে যাবে। ওই লোকটাকে দিনে দু কাপ চা আর খাবারের জন্য ৩০০ টাকা খরচা। তার পিছনে কেন খরচা করব? ছ’টা গরিব মানুষ বাড়ি পাবে। এর মধ্যে কোনও রাজনীতি নেই। সে যে রাজনৈতিক দলের হোক ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হবে। মহারাষ্ট্রে স্কুলে পড়া বাচ্চাদেরও ছেড়ে দেওয়া হয় না। এই আইন নিয়ে প্রয়োজনে বৃহত্তর আন্দোলন করব। এছাড়া কোনও সুরাহা সমাধান নেই।
অভিষেক: ধর্ষণের প্রতিকার অ্যান্টি রেপ ল। রাজ্য সরকার নিজের কর্তব্য করে রাজ্যপালকে পাঠিয়েছেন। সেই বিল রাষ্ট্রপতির কাছে দু’মাস ধরে পড়ে আছে। কোনও উচ্চ-বাচ্য নেই। বিল পাশ হলে পঞ্চাশ দিনে শাস্তি হবে। অন্য কোনও রাজ্যের বিধানসভায় হয়নি। এই বিল যে দিন পাশ হবে ধর্ষণের ঘটনা বন্ধ হবে। কেন্দ্র সরকার অর্ডিন্যান্স জারি করতে পারে। প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করলে কি ধর্ষণ বিলীন হবে? আইন আনতে হবে।
অভিষেক: আমাদের সরকার বিধানসভায় একটি বিল পাশ করেছে। অপরাজিতা বিল পাশ হয়ে গেলে তাহলে সারা ভারতে বিল পাশ হবে। নাহলে প্রাইভেট মেম্বার বিল আনব। কেউ দাঁড়ালেও আনব, না থাকলেও আনব।
অভিষেক: একটা দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাকে নিয়ে যে ভাবে বাংলাকে কালিমালিপ্ত করা হয়েছে। আরজি করে যে ঘটনার প্রথম দিন থেকে নিন্দা করিছি। প্রথম দিন থেকে এখনও অবধি একই কথা বলছি যাঁরা এই ঘটনা ঘটায় তাঁদের বেঁচে থাকার কোনও অধিকার নেই। এর সমাধান আইন। কারণ আইন না হলে
অভিষেক: জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে চিকিৎসকদের কাজের মিল আছে। আপনারাও মানুষকে পরিষেবা দেন। আমরাও দিই। করোনার সময় ডাক্তাররা যেভাবে পরিষেবা দিয়েছেন আমি কুর্নিশ জানাই। চিকিৎসকদের আমরা ভগবান ভাবি। বলিও। আমি আমিত্বে বিশ্বাস করি না। আমরায় বিশ্বাস করি। টিম ওয়ার্কে বিশ্বাস করি।
অভিষেক: আমরা দশ বছরে ডায়মন্ড হারবারে কী কাজ করেছি প্রতিবছর মানুষকে পুস্তিকা প্রকাশ করে মানুষকে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাবে বুঝিয়ে দিয়েছে। নিঃশব্দ বিপ্লব করি। প্রতি বছর ৫৮০ কোটি টাকার কাজ ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে হয়েছে।
অভিষেক: ডায়মন্ড হারবারের পর ফলতা, সাতগাছিয়া, বিষ্ণুপুর, মেটিয়াবুরুজ, বজবজ, মহেশতলায় ক্যাম্প হবে। মেটিয়াবুরুজে ফেব্রুয়ারিতে ক্যাম্প হবে। কর্মসূচি ২ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে। ৭০ দিনে সাতটি বিধানসভায় এই ক্যাম্প হবে। শেষ পাঁচ দিন ফলোআপ হবে। সেবাশ্রয় আগামী দিনে ভারতকে পথ দেখাবে।
অভিষেক: আমার যতটুকু কাজের ক্ষমতা দক্ষতা রয়েছে আমি পাশে থাকব কথা দিচ্ছি। কেন এই কর্মসূচির নাম সেবাশ্রয়? সেবা এবং আশ্রয়। স্বামীজির কথা অনুযায়ী, জীব সেবাই শিব সেবা। যাঁরা এই কর্মসূচির সঙ্গে জড়িয়ে থাকবেন তাঁদের যেন ডায়মন্ড হারবারের আতিথেয়তা মুগ্ধ করে। তাঁরা যেদিন এই কর্মসূচি শেষ করে বাড়ি ফিরে যাবেন তাঁরা যেন এই কর্মসূচির কথা মনে রাখেন।

চিকিৎসকদের আন্দোলন যখন চলছে সেই সময় কোনও মন্তব্য করতে দেখা যায়নি অভিষেককে। চোখের চিকিৎসার কারণে বাইরে ছিলেন তিনি। ফিরে আসার বেশ কয়েকদিন পর নিজের সংসদীয় ক্ষেত্র ডায়মন্ড হারবারে ডক্টরস সামিট করলেন তিনি।

BJP মিটিং ডেকে বলুক...., TMC-র কেউ সমর্থন না করলে আমি করব', বড় কথা বললেন অভিষেক
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়, সাংসদ


তিলোত্তমার ঘটনার প্রতিবাদে প্রথম থেকেই পথে নেমেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। অনশন করেছেন তাঁরা। প্রথম থেকেই তৃণমূলের একাধিক হেভিওয়েট নেতৃত্ব অভিযোগ করেছিলেন জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলন পরিচালিত করছে বাম-অতিবামেরা। এবার সেই একই সুর তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের গলায়। বললেন, “কেউ কেউ মিডিয়ার শিরোনামে থাকতে জুনিয়র ছেলেদের ব্যবহার করেন।”

চিকিৎসকদের আন্দোলন যখন চলছে সেই সময় কোনও মন্তব্য করতে দেখা যায়নি অভিষেককে। চোখের চিকিৎসার কারণে বাইরে ছিলেন তিনি। ফিরে আসার বেশ কয়েকদিন পর নিজের সংসদীয় ক্ষেত্র ডায়মন্ড হারবারে ডক্টরস সামিট করলেন তিনি। বারবার বোঝালেন শুধু প্রতিবাদ করলেই হবে না। ধর্ষণের মতো ব্যাধি দূর করতে হলে দরকার আইন। আর এই আইন আনতে পারে কেন্দ্র। অভিষেক তোপ দেগে বললেন,রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই অপরাজিতা বিল পাশ করেছে। কিন্তু রাষ্ট্রপতির কাছে তা আটকে আছে।

একই সঙ্গে সিপিএম-বিজেপিকে আক্রমণ শানিয়ে বললেন, “কারও প্রতারণায় পা দেবেন না। কেউ কেউ মিডিয়ার শিরোনামে থাকতে জুনিয়র ছেলেদের ব্যবহার করেন। সিপিএম-বিজেপি-কংগ্রেস কেউ অ্যান্টি রেপ ল নিয়ে পথে নামবে না। নামলে সমর্থন করব আমি। কেউ নামবে না। কাল বিজেপি মিটিং ডেকে বলুক অ্যান্টি রেপ ল পাশ হবে। তৃণমূলের কেউ সমর্থন না করলে আমি একা করব।” এখানেই শেষ নয়, তৃণমূল সাংসদ এ দিন বুঝিয়ে দিলেন ধর্ষণ বিরোধী বিল এনে প্রথম পদক্ষেপ করেছে তৃণমূল সরকারই। তিনি বলেন, “আমি অবাক হলাম এত প্রতিবাদ হল অথচ কেউ আইনের কথা বলল না। শাস্তির জন্য আইন আনতে হবে। আইন আনুন। কেন্দ্রকে কে বারণ করেছে আইন আনতে না? আসলে আপনারা পারবেনা। কারণ সব থেকে বেশি খুনি ধর্ষক আপনাদের দলে।” একই সঙ্গে সরকারের প্রশংসা করে বলেন, “প্রতিবাদ মানুষের অধিকার। আমি গর্বিত বাংলার মানুষ প্রতিবাদের সৎ সাহস দেখিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।আমি গর্বিত যে আমাদের সরকার একটি গুলি না চালিয়ে মানুষের দাবিকে মান্যতা দিয়েছে। অন্য রাজ্যে যান‌ দুটো মিছিল‌ করলেই বাধা। সব গুলি করে দিচ্ছে।”

যৌনপল্লীর স্থায়ী বাসিন্দাদের অভিযোগ, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এক যৌনকর্মীর ঘরে যান তাঁর লিভ ইন পার্টনার। বেশ কিছুদিন ধরেই একসঙ্গে থাকতেন তাঁরা। ওই যুবকের সঙ্গে মনোমালিন্যও হত। রাতেও তাঁদের মধ্যে ঝামেলা হচ্ছে বুঝতে পারেন সবাই।



গভীর রাতে যৌনকর্মীর ঘর থেকে শুনতে পাচ্ছিল সবাই... হঠাৎ বেরিয়ে এলেন 'পার্টনার', যৌনপল্লীতে ভয়াবহ ঘটনা
প্রতীকী ছবি

লিভ ইন পার্টনারের সঙ্গে মাঝেমধ্যেই ঝামেলা হত তাঁর। আশপাশের সবাই সে কথা জানতেন। তাই বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের ঘর থেকে শব্দ শুনতে পেলেও বাইরে বেরোননি কেউ। তবে রাতে এমন একটি ঘটনা ঘটে যাবে, সেটা বুঝতে পারেননি কেউ। বজবজের যৌনপল্লীর ঘটনা।

ওই যৌনপল্লীর স্থায়ী বাসিন্দাদের অভিযোগ, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এক যৌনকর্মীর ঘরে যান তাঁর লিভ ইন পার্টনার। বেশ কিছুদিন ধরেই একসঙ্গে থাকতেন তাঁরা। ওই যুবকের সঙ্গে মনোমালিন্যও হত। রাতেও তাঁদের মধ্যে ঝামেলা হচ্ছে বুঝতে পারেন সবাই।

এর কিছুক্ষণ পর, অর্থাৎ গভীর রাতে ওই যুবক হঠাৎ নিজেই বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসেন। লোকজনকে ডাকেন ও বলেন, ‘ও গলায় দড়ি দিয়েছে।’ আর তাতেই সন্দেহ হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। স্থানীয়দের দাবি ওই যুবক মারধরও করতেন ওই মহিলাকে। তাঁর হাতেই যৌনকর্মীর মৃত্যু হয়েছে বলে সন্দেহ বাসিন্দাদের। ইতিমধ্যে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

রাতেই ঘটনাস্থলে যায় বজবজ থানার পুলিশ। দেহ উদ্ধার করে বজবজ পুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা ওই মহিলাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। রাতেই বজবজ থানার পুলিশ ওই যুবককে আটক করে নিয়ে যায়। পাশাপাশি মহিলার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে বজবজ থানার পুলিশ।

আনুমানিক ২২ বছর ধরে বজবজের এই নিষিদ্ধপল্লীতেই থাকতেন মৃত মহিলা। তবে তিনি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিংয়ের বাসিন্দা। তাঁর পরিবারের লোক শুক্রবার সকালে থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।