ডেরেক, দোলা সহ ১০ তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে সমন জারি, দিতে হবে হাজিরা
যোগ্য-অযোগ্যে তরজাতেই গেল না, ‘গা বাঁচিয়ে’ SSC নিল বড় সিদ্ধান্ত
আমাদের শরীরটাই রয়ে গিয়েছে, আত্মা মরে গিয়েছে…’ , নাছোড় আন্দোলনে নেমে অসুস্থ হতে শুরু করেছেন চাকরিহারারা
ওরআএস খান, সুস্থ থাকুন… তাই বলে বারবার বিরিয়ানি আনবেন আর আমরা দেখব!’ বিস্কুট খেয়েই রাত কাটল চেয়ারম্যানের
ট্রলি ব্যাগে আস্ত লাশ, খোলা চুল-মুখে জড়ানো ব্রাউন টেপ, চোখ কপালে পুলিশের
মায়ের থেকে বাঁচতে রানি মুখোপাধ্যায় বাথরুমে গিয়ে ধূমপান করতেন। শুধু তাই নয়, রীতিমত ডিয়োড্রেন্ট ব্যবহার করতেন চড়া গন্ধের। মুঠো মুঠো মিন্ট রাখতেন নিজের স্টকে। যাতে কেউ বুঝতে না পারে।
সন্তান আসছে, জেনেও এই ভুল করে চলেন রানি
বলিউডের বহুস্টার রয়েছেন, যাঁরা সিগারেটে আসক্ত। আর তা নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলতে পিছপা হন না কেউই। শাহরুখ খান থেকে শুরু করে অজয় দেবগণ, সকলেই ছিলেন চেইন স্মোকার। সেই তালিকায় পড়েন রানি মুখোপাধ্যায়। তিনিও প্রথম থেকেই সিগারেটের নেশায় ঠিলেন ডুবে। বারে বারে মায়ের মানা করার সত্ত্বেও তিনি ছাড়তে পারতেন না। এমন কি তিনি বারে বারে ছাড়ার চেষ্টা করেও পারেননি। কারণ হিসেবে জানান, বিভিন্ন অস্বস্তিতে ভুগতেন তিনি। মায়ের থেকে বাঁচতে রানি মুখোপাধ্যায় বাথরুমে গিয়ে ধূমপান করতেন। শুধু তাই নয়, রীতিমত ডিয়োড্রেন্ট ব্যবহার করতেন চড়া গন্ধের। মুঠো মুঠো মিন্ট রাখতেন নিজের স্টকে। যাতে কেউ বুঝতে না পারে।
পরবর্তীতে তিনি ধীরে ধীরে ছাড়তে শুরু করেছিলেন। যখন তিনি সন্তানসম্ভবা হয়েছিলেন, তখন তিনি চেষ্টা করেছিলেন যতটা সম্ভব কম ধূমপান করার। একাধিকবার সাক্ষাৎকারে এসে নিজের এই কঠিন পরিস্থিতি নিয়ে মুখ খুলেছিলেন রানি মুখোপাধ্যায়। জানিয়েছিলেন কতটা খারাপ পরিস্থিতি দিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। প্রতিটা মুহূর্তে সিগারেট ছাড়া থাকতেই পারতেন না একটা সময়। তবে শেষে সন্তানরে কথা ভেবে স্থির করেন ধূমপান কমিয়ে দেবেন। রাতারাতি তা সম্ভবপর হয়নি। তবে গর্ভে যখন সন্তান, তখন আর ঝুঁকি নিতে রাজি ছিলেন না তিনি। অবশেষে স্থির করেন, একটু একটু করে সরে আসবেন এই নেশা থেকে। সেই চেষ্টাই করতে থাকেন। আর একটা সময় পর তিনি এই নেশা একেবারেই ত্যাগ করে ফেলেন।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours