কর্মসূচি ঘোষণা হয়েছিল ১৬ সেপ্টেম্বর ধর্মতলার ধরনা মঞ্চের শেষ দিনে। তারপর থেকেই অভিযানকে কেন্দ্র করে নানাবিধ চাপানউতোর চলছিল। সূত্রের খবর, এই কর্মসূচির প্রস্তুতি নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে বিজেপির অন্দরে।
রাত পোহালেই বিজেপির ‘কালীঘাট চলো’, প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন দলের অন্দরেই
বাড়ছে জল্পনা
রাজ্য সরকারের উপর আরও চাপ বাড়াতে চলেছে পদ্ম শিবির। বুধবার রয়েছে বিজেপির ‘কালীঘাট চলো’ কর্মসূচি। আদতে হাজরায় সভা। থাকছেন দলের বিভিন্ন স্তরের নেতারা। তবে এই সভার জন্য আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছিল জল। শেষ পর্যন্ত দুপুর ২ টো থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত কর্মসূচির অনুমতি দিয়েছে কোর্ট। ২০০ চেয়ারের অনুমতি মিলেছে বলে বিজেপি সূত্রে খবর।
কর্মসূচি ঘোষণা হয়েছিল ১৬ সেপ্টেম্বর ধর্মতলার ধরনা মঞ্চের শেষ দিনে। তারপর থেকেই অভিযানকে কেন্দ্র করে নানাবিধ চাপানউতোর চলছিল। সূত্রের খবর, এই কর্মসূচির প্রস্তুতি নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে বিজেপির অন্দরে। এই ধরনের কর্মসূচির জন্য যেভাবে ঝাঁপানো উচিত, যা প্রস্তুতি নিয়ে ঝাঁপানো উচিত তা নেই, দলের বৈঠকে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এমনকি, এই কর্মসূচির জন্য কোনও প্রচার সেভাবে হয়নি বলেও আক্ষেপ কোনও কোনও নেতার।
এমনকি, কর্মসূচির জন্য একটা বৈঠকও হয়নি। শুধুমাত্র মঙ্গলবার একটা নমো নমো করে ভার্চুয়াল বৈঠক হয়েছে। তাই তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই। কর্মসূচির নাম আবার কালীঘাট চলো। জায়গার মাহাত্ম্য অনুসারে কর্মসূচির সঙ্গে মান-সম্মান জড়িয়ে রয়েছে। তাও কেন এমন গা ছাড়া মনোভাব তা নিয়ে দলের অন্দরে প্রশ্ন উঠছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours