দুদিন আগে আরজি কর মামলার শুনানি ছিল বিশেষ সিবিআই আদালতে। সেখানে সন্দীপ ও অভিজিৎ জামিনের আর্জি জানালেও বিরোধিতা করে কেন্দ্রীয় সংস্থা।

দোষ প্রমাণ হলে মৃত্যুদণ্ড সন্দীপের, বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধে যেমনটা হয়: আদালত
সন্দীপ ঘোষ

৮ অগস্ট রাতে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের ভিতর ঠিক কী হয়েছিল, সেই উত্তর খোঁজার চেষ্টা চলছে এখনও। চিকিৎসককে খুন ও ধর্ষণের মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন খোদ ওই মেডিক্যাল কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। গ্রেফতার হয়েছেন টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতে একের পর এক তথ্য প্রমাণ পেশ করেছে সিবিআই। সেই দুই অভিযুক্তের জামিন খারিজ করে নির্দেশনামায় আদালত যা উল্লেখ করেছে, তা চমকে যাওয়ার মতো।


দুদিন আগে আরজি কর মামলার শুনানি ছিল বিশেষ সিবিআই আদালতে। সেখানে সন্দীপ ও অভিজিৎ জামিনের আর্জি জানালেও বিরোধিতা করে কেন্দ্রীয় সংস্থা। জামিনের আর্জি খারিজ হয়ে যায়। বর্তমানে জেলে আছেন দুজনেই। সেই নির্দেশনামায় আদালত উল্লেখ করল, সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ সামনে এসেছে। সেই সব দোষ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ শাস্তি অর্থাৎ মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে।

নির্দেশনামায় বিচারক লিখেছেন, ‘অভিযুক্ত অভিজিৎ মণ্ডল টালা থানার ওসি ছিলেন, আর এক অভিযুক্ত সন্দীপ ঘোষ একজন চিকিৎসক। তাঁদের সামাজিক অবস্থানের কথা এড়িয়ে যাওয়ার মতো নয়। অন্যদিকে, অভিযোগের মাত্রা গুরুতর। যদি এই অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তাহলে ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট (মৃত্যুদণ্ড) হতে পারে, বিরলের মধ্যে বিরলতম মামলায় যে শাস্তি হয়। এই অভিযোগে জামিন দেওয়া অন্যায় হবে।’ কী এমন অভিযোগ পেশ করেছে সিবিআই? তা এখনও স্পষ্ট নয়।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours