কিছু সময়ের মধ্যেই দক্ষিণ পূর্ব রেলের ইঞ্জিনিয়ররা ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান। গ্যাস কাটার দিয়ে কেটে ফেলা হয় অ্যাঙ্গেলটি। অবশেষে প্রায় এক ঘণ্টা পর ফের যাত্রা করে ট্রেনটি। যদিও কীভাবে সিগন্যাল পোস্টের ওই অবস্থা হল সেই উত্তর নেই কারও কাছে।
বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে বেঁচে গেল সাঁতরাগাছি-শালিমার লোকাল, চালকের তৎপরতায় এড়ানো গেল বড় বিপদ
চালকের তৎপরতায় এড়ানো গেল বড় বিপদ
বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে বেঁচে গেলেন সাঁতরাগাছি-শালিমার লোকালের যাত্রীরা। চালকের তৎপরতায় এড়ানো গেল বড় ক্ষতি। সূত্রের খবর, বেতর লেভেল ক্রসিংয়ের কাছে চালক দেখতে পান সিগন্যাল পোস্ট থেকে একটি লোহার অ্যাঙ্গেল বিপজ্জনকভাবে বাইরে বেরিয়ে আছে। ট্রেন চলার সময় কামরার গায়ে ঘষাও খেতে থাকে। এদিকে চালকের পাশাপাশি ততক্ষণে এ দৃশ্য চোখে পড়েছে ট্রেনে থাকা যাত্রীদেরও। গেট থেকে ঝুলছিলেন অনেকেই। তারাই প্রথম দেখতে পান। ভয়ে ভিতরেও ঢুকে যায়। হইহই পড়ে যায় ট্রেনের মধ্যে।
পরিস্থিতি যে কোনও সময় খারাপ হতে পারে, ঘটে যেতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা, এ কথা অনুধাবন করে তৎপরতা দেখান চালক। মুহূর্তের মধ্যেই থামিয়ে দেন ট্রেনটি। ততক্ষণে ঘটনার কথা ছড়িয়ে পড়েছে গোটা ট্রেনেই। ছড়ায় আতঙ্ক। কৌতূহলী জনতারও ভিড় বাড়তে থাকে ট্রেনের চারপাশে।
খবর যায় উপর মহলেও। কিছু সময়ের মধ্যেই দক্ষিণ পূর্ব রেলের ইঞ্জিনিয়ররা ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান। গ্যাস কাটার দিয়ে কেটে ফেলা হয় অ্যাঙ্গেলটি। অবশেষে প্রায় এক ঘণ্টা পর ফের যাত্রা করে ট্রেনটি। যদিও কীভাবে সিগন্যাল পোস্টের ওই অবস্থা হল সেই উত্তর নেই কারও কাছে। দক্ষিণ পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে ওই লাইনে প্রচুর ট্রেন চলাচল করে। কিন্তু কীভাবে এ ঘটনা ঘটল তা নিয়ে রয়েছে ধোঁয়াশা। খতিয়ে দেখছেন রেলের কর্তারা।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours