সকাল সকাল চন্দননগরে সন্দীপ ঘোষের শ্বশুরবাড়ির গেটে গিয়ে হাজির হয় ইডি। যদিও গেটের তালা বন্ধ ছিল। ডাকাডাকি করেও ভিতর থেকে কোনও সাড়াশব্দ আসেনি। পাদ্রিপাড়ার বিবেকানন্দ সরণিতে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষের শ্বশুরবাড়ি।
সন্দীপ ঘোষের শ্বশুরবাড়িতেও ইডি, জামাইয়ের নাম শুনেই পাড়ার লোকেরা...
সন্দীপ ঘোষের শ্বশুরবাড়ির গেটে তালা।
বেলেঘাটায় বাড়ি, ফরাসডাঙায় শ্বশুরবাড়ি। আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের সেই শ্বশুরবাড়িতেও শুক্রবার হানা দেয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডির একটি দল। চন্দননগর পাদ্রিপাড়ায় সন্দীপের শ্বশুরবাড়ি। এদিন ইডি আধিকারিকদের একটি দল সেখানে যায়।
এদিন সকাল থেকেই কলকাতার বেলেঘাটায় সন্দীপ ঘোষের বাড়ি-সহ একাধিক জায়গায় হানা দেয় ইডি। কেউ সন্দীপ ঘনিষ্ঠ আবার কেউ বা সন্দীপের ঘনিষ্ঠের ঘনিষ্ঠ বলে ইডি সূত্রে খবর। মূলত সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হওয়া সন্দীপ ঘনিষ্ঠ দুই ভেন্ডার সুমন হাজরা ও বিপ্লব সিংহকে জেরা করে বেশ কিছু নাম উঠে এসেছে বলে খবর। সেই তথ্যকে সামনে রেখেই এদিন আরেক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযান বলে খবর।
স্থানীয় সূত্রে খবর, এ বাড়ি রামকৃষ্ণ দাসের। গত ৫-৬ বছর হয়ে গেল চন্দননগরের এই বাড়িতে কেউ থাকেন না। এর বেশি কিছু এলাকার লোকজন বলতে পারেননি। এরপরই চন্দননগর থেকে বৈদ্যবাটি নার্সারি রোডে কুণাল রায়ের বাড়িতে হাজির হয় ইডির দল।
শঙ্করপল্লিতে কুণাল রায়ের বাড়ি। কুণালের এক আত্মীয় সুবীর দাস জানান, মেডিক্যাল লাইনে কাজ করেন কুণাল। অন্যদিকে কলকাতায় একটি বেসরকারি সংস্থায় চাকরিও করেন। কেন তাঁর বাড়িতে তল্লাশি, তা এখনও স্পষ্ট নয়। স্থানীয় বাসিন্দারাও হতবাক সাত সকালে ইডি হানায়।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours