তৃণাঙ্কুর এই সিদ্ধান্তের কথা জানানোর আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করেছিলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি লিখেছিলেন, "আরজিকর প্রসঙ্গ উল্লেখ করে একটি শর্টফিল্মের খবর এসেছে। এর সঙ্গে তৃণমূলের কোনও সম্পর্ক নেই। আমরা তিলোত্তমার ঘটনার ন্যায়বিচার চাই। এই স্পর্শকাতর বিষয়কে প্রচারে ব্যবহার করার চেষ্টার আমরা বিরোধী।"
শুক্রবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য এক প্রেস বিবৃতিতে জানান, রাজ্য তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সহ-সভাপতির পদ থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে প্রান্তিক চক্রবর্তীকে। আর যাদবপুর-ডায়মন্ডহারবার জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সহ-সভাপতির পদ থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে রাজন্যা হালদারকে। এই মুহূর্ত থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর বলে জানিয়েছেন তৃণাঙ্কুর। কিন্তু, কী কারণে সাসপেন্ড করা হল রাজন্যা ও প্রান্তিককে? তৃণাঙ্কুর জানিয়েছেন, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের জন্য দু’জনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। দলের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি তাঁদের নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না নেওয়া পর্যন্ত এই সাসপেনশন বজায় থাকবে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours