প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডের আবহে লাগাতার সিবিআই জেরার মুখে পড়েছিলেন সন্দীপ। টানা ১৫ দিন তাঁকে তলব করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। অবশেষে সোমবার রাতে তাঁকে গ্রেফতার করে সিবিআই।
প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডের আবহে লাগাতার সিবিআই জেরার মুখে পড়েছিলেন সন্দীপ। টানা ১৫ দিন তাঁকে তলব করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। অবশেষে সোমবার রাতে তাঁকে গ্রেফতার করে সিবিআই। তবে শুধু তিনি নন। গ্রেফতার করা হয়েছে আরও সন্দীপের ব্যক্তিগত বাইন্সার আফসার আলিকে। গ্রেফতার করা হয় সুমন হাজরা ও বিপ্লব সিংহ নামে আরও দুই ভেন্ডরকে। অভিযোগ, সন্দীপের ‘কালো কারবারের’ সঙ্গে যোগ রয়েছে এই তিনজনেরও।
এদিন চারজনকেই আলিপুর আদালতে তোলে সিবিআই। ১০ দিন হেফজতে নেওয়ার আবেদন জানান সিবিআইয়ের আইনজীবী। যদিও সমস্ত সওয়াল জবাব শেষে চারজনকেই ৮ দিন সিবিআই হেফজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। এদিকে তিলোত্তমা কাণ্ডের শুরু থেকেই দুর্নীতি ইস্যুতে সন্দীপের বিরুদ্ধে গুচ্ছ গুচ্ছ অভিযোগ তুলেছিলেন কলকাতার চিকিৎসকদের একটা বড় অংশ। শেষ পর্যন্ত তাঁর গ্রেফতারিতে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়তে দেখা যায় আন্দোলনকারী চিকিৎসদের। তারপর থেকেই তাঁর সাসপেনশনের দাবি আরও জোরালো হয়েছিল। যদিও আগেই সন্দীপকে সাসপেন্ড করেছে ইন্ডিয়ার মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours