পুলিশ সূত্রে খবর, যে সমস্ত তরুণীদের উদ্ধার করা হয়েছে তাঁদের অনেকের বাড়ি বাংলারই বিভিন্ন জেলায়। তবে বেশ কয়েকজন ভিন রাজ্যেরও বাসিন্দা। বুধবার মূলত স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতেই অ্যাকশন প্ল্যান করে বর্ধমান জেলা পুলিশ।
এ সব যে হচ্ছে তা টের পায়নি এলাকার লোকজন, পুলিশ হানা দিতেই বর্ধমানের হোটেল থেকে উদ্ধার নাবালিকা
জোর শোরগোল এলাকায়
বাইরে থেকে দেখতে সাধারণ হোটেল! কিন্তু, ভিতরে যে একটা কিছু অন্যরকম হচ্ছে তা বেশ কিছুদিন ধরেই টের পাচ্ছিলেন এলাকার লোকজন। বাড়ছিল সন্দেহ। কানে কানে খবর পৌঁছায় পুলিশের কাছেও। গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতেই আচমকা বর্ধমানের ফাগুপুর এলাকার ওই হোটেলে হানা দেয় পুলিশ। তাতেই পর্দা ফাঁস। পুলিশ সূত্রে খবর, ভিন রাজ্যে থেকে তরুণীদের এনে হোটেলে দেহ ব্যবসা চালাচ্ছিলেন হোটেলের ম্যানেজার। যে সময় রেইড চলে সেই সময় এক নাবালিকাকেও উদ্ধার করা হয়েছে। নাবালিকা ছাড়াও আরও ৭ তরুণীকেও উদ্ধার করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, যে সমস্ত তরুণীদের উদ্ধার করা হয়েছে তাঁদের অনেকের বাড়ি বাংলারই বিভিন্ন জেলায়। তবে বেশ কয়েকজন ভিন রাজ্যেরও বাসিন্দা। বুধবার মূলত স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতেই অ্যাকশন প্ল্যান করে বর্ধমান জেলা পুলিশ। তাতেই কেল্লাফতে। ঘটনায় ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে হোটেলের ম্যানেজার প্রশান্ত মালকে। ধৃতকে বৃহস্পতিবার পেশ করা হয় বর্ধমান আদালতে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours