ED has already summoned the official Jyotishman Chatterjee questioning his role. His house was also searched. He had to be interrogated for a long time. He also attended the CGO complex.
পাঁচুর একার 'কম্ম' নয়, উঠছে এই আমলার নামও
দক্ষিণ দমদম পুরসভা।
কলকাতা: পুরনিয়োগ নিয়ে এবার তেড়েফুঁড়ে ময়দানে নেমেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার এক আইএএস (IAS) অফিসারের ভূমিকায় সন্দেহ প্রকাশ সিবিআইয়ের। সিবিআই সূত্রে খবর, ডিরেক্টরেট অব লোকাল বডিজ বা ডিএলবি-এর (DLB) ডিরেক্টর জ্যোতিষ্মান চট্টোপাধ্যায়ের ভূমিকা নিয়ে তদন্তে সিবিআই।
ইতিমধ্যেই আমলা জ্যোতিষ্মান চট্টোপাধ্যায়ের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ইডি তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছে। তাঁর বাড়িতেও তল্লাশি চলে। দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়তে হয় তাঁকে। সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরাও দেন তিনি। একইসঙ্গে এবার সিবিআইয়ের স্ক্যানারেও এই আমলা।
সিবিআই সূত্রে খবর, দক্ষিণ দমদম পুরসভায় ২৯ জনের নিয়োগে প্রাক্তন চেয়ারম্যান পাঁচু রায়ের আগেই একদিনের মধ্যে নিয়োগে অনুমোদন করিয়েছিলেন আইএএস জ্যোতিষ্মান চট্টোপাধ্যায়। ২০২০ সালের ১৪ মে, যখন ভরা কোভিডকাল, তিন টেবিল ঘুরিয়ে একইদিনে ২৯ জনের নিয়োগে অনুমোদন দেন তৎকালীন ডিএলবি জ্যোতিষ্মান চট্টোপাধ্যায়।
কোভিডের সময়ে ‘স্পেশাল কেস’ বলে নোট দিয়ে ফাইল পাশ করানোর অভিযোগ রয়েছে। ডিএলবি দফতরের এক কর্মী এই ধরনের নিয়োগে প্রশ্ন তোলার পরও তা নিয়ে খুব একটা নাড়াঘাটা হয়নি বলেও অভিযোগ। একদিনের মধ্যে অনুমোদন দিয়ে সেই চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয় দক্ষিণ দমদম পুরসভায়। পরদিন ১৫ মে তাঁদের নিয়োগের অর্ডারে সই করেন পাঁচু রায় বলেও খবর।
নিয়ম অনুযায়ী কোনও পুরসভায় জয়েনিং অর্ডার দেওয়ার আগে ডিএলবি-র অনুমোদন প্রয়োজন। ডিএলবি অনুমোদন দিলেই প্রার্থীদের নিয়োগ করতে পারে পুরসভা। চার্জশিটের ২৬ ও ৩০ নম্বর পাতায় এরকম বিস্ফোরক অভিযোগ আনা হয়েছে। চার্জশিটে সিবিআই ডিএলবি ও দক্ষিণ দমদম পুরসভার মিলিত ‘ষড়যন্ত্র’ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours