পঞ্চম সেমিস্টারে ব্যাক পাওয়া এই ১১ জন পড়ুয়া। এছাড়াও ডিউটি না থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষার দিন হলে এসে ইনভিসিলেটরের দায়িত্ব সামলানো থেকে শুরু করে ইন্টারনাল পরীক্ষার দিন পরীক্ষা বাতিল করার এই রকম বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে কাটোয়া কলেজের প্রিন্সিপালের কাছে ডেপুটেশন জমা দেয় এই কজন পড়ুয়া।
তাঁদের বাড়িতে টিউশন পড়তে যাননি, ১১ জন পড়ুয়াকে 'ফেল করিয়ে দিলেন' তিন অধ্যাপক
১১ জন পড়ুয়াকে ফেল করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ
কাটোয়া: তাঁদের কাছে প্রাইভেট টিউশনে পড়তে যায়নি। আর তাতেই সমস্যা। ১১ জন পড়ুয়াকে ইচ্ছাকৃতভাবে ফেল করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল কাটোয়া কলেজের জুয়োলজি বিভাগের ১ জন অধ্যাপক ও ২ জন অধ্যাপিকার বিরূদ্ধে। কাটোয়া কলেজের জুয়োলজি বিভাগের অধ্যাপক কৌশিক সরকার, সুলগ্না মুখোপাধ্যায় ও চন্দ্রাণী দাস, এই তিনজনের নাম করে কলেজ অধ্যক্ষ নির্মলেন্দু সরকারের কাছে লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন ১১জন পড়ুয়া। পড়ুয়াদের অভিযোগ, পঞ্চম সেমিস্টারের পরীক্ষার আগে থেকেই বিভাগের এই কজন পড়ুয়াদের ওপর রুষ্ট ছিলেন ওই তিনজন অধ্যাপক।
ছাত্রদের বক্তব্য, তার পরিণতি এরক হবে, তা কল্পনাও করতে পারেননি তাঁরা। পঞ্চম সেমিস্টারে ব্যাক পাওয়া এই ১১ জন পড়ুয়া। এছাড়াও ডিউটি না থাকা সত্ত্বেও পরীক্ষার দিন হলে এসে ইনভিসিলেটরের দায়িত্ব সামলানো থেকে শুরু করে ইন্টারনাল পরীক্ষার দিন পরীক্ষা বাতিল করার এই রকম বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে কাটোয়া কলেজের প্রিন্সিপালের কাছে ডেপুটেশন জমা দেয় এই কজন পড়ুয়া।
কলেজ অধ্যক্ষ নির্মলেন্দু সরকার বলেন, “এই বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হবে, যদি কলেজের কোনও অধ্যাপক, কলেজ আওয়ার্সে টিউশনি পড়ান, তাহলে তাঁর বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে কোন পড়ুয়া কার কাছে টিউশনি পড়বেন এটা তাঁদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। এই বিষয়ে আমরা কিছু বলতে পারি না। আমরা সমস্ত ঘটনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব।” যদিও অভিযুক্ত ওই তিনজন অধ্যাপকের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours