বিয়ের সময় কোন মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছিলেন রূপঙ্করের শালাবাবু? বিয়ের ২৫ বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর প্রথম মুখ খুললেন গায়ক রূপঙ্কর বাগচী। স্ত্রীর প্রতি প্রেম জাহির করলেন অকপট।
মিথ্যা বলে শ্বশুরবাড়ির লোক, পরে সবাই জানতে পারে আমি রেলে চাকরি করি না: রূপঙ্কর বাগচী
চৈতালী এবং রূপঙ্কর।
দেখতে-দেখতে একসঙ্গে ২৬টি বসন্ত পার করলেন গায়ক রূপঙ্কর বাগচী এবং তাঁর স্ত্রী চৈতালী বাগচী। ২৭ জুন ছিল তাঁদের ২৫তম বিবাহবার্ষিকী। বিয়ের আগে একবছর ছিল তাঁদের প্রেমপর্ব। বিয়ের সময়কার কিছু ঘটনা ডিজিটালকে শেয়ার করেছেন রূপঙ্কর। প্রথম জানালেন পাত্র হিসেবে তাঁকে পছন্দ করেননি চৈতালীর বাড়ির লোকজন। এখন যখন সম্পর্ক ভঙ্গুর অনেকক্ষেত্রেই, কোন মন্ত্রবলে ২৬টা বছর একে-অপরের সঙ্গে কাটিয়ে দিলেন রূপঙ্কর-চৈতালী, মনের ঝাঁপি খুললেন গায়ক।
পাত্র হিসেবে আমি খুব খারাপ ছিলাম
আমার এবং চৈতালীর থিয়েটারের প্রেম। আমরা নাটক করতাম নান্দিপঠ দলে। আমাদের আলাপ হয় সেখানেই। প্রথমে আমরা খুব ভাল বন্ধু ছিলাম। তারপর সেখান থেকে প্রেমের সূত্রপাত। বিয়ের ২৫ বছর এবং প্রেমের এক বছর মিলিয়ে আমার আর চৈতালীর পথচলা ২৬ বছরের। দেখা-সাক্ষাৎ এবং প্রেমের এক বছরের মাথাতেই আমাদের বিষয়টা ছাদনাতলায় পৌঁছায়। আমার বাড়ি ছিল উদার। চৈতালীকে সঙ্গে-সঙ্গে মেনে নিয়েছিল। কিন্তু চৈতালীর পরিবার আমাদের সম্পর্ক মানতে চাইছিল না। কারণ ছিলাম আমি। এখন তো আমার একটু নাম হয়েছে। তখন আমি স্ট্রাগল করি। কেউ চিনত না আমায়। অনিশ্চয়তার জীবন ছিল। তাই ওর বাড়িতে পাত্র হিসেবে আমি খুবই খারাপ ছিলাম।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours