২০১৫ সালে বিধাননগর পুরনিগম হয়। ২০১৫ সালেই পুরনিগমের মেয়র পদে বসেন সব্যসাচী দত্ত। ২০১৯ সালের জুলাই অবধি এই পদে ছিলেন তিনি। সব্যসাচীর দাবি, "দায়িত্ব নিয়ে আমি বলতে পারি সেই সময় বেআইনি নির্মাণ নিয়ে জিরো টলারেন্স অবস্থানে ছিলাম আমি।"
দু'টো গাল চড় খেতে খেতে তো লাল হয়ে গেল', কাকে ধুয়ে দিলেন সব্যসাচী?
সব্যসাচী দত্ত।
কলকাতা: বিধাননগরে বেআইনি নির্মাণ নিয়ে এবার বিস্ফোরক চেয়ারম্যান বিধাননগর পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র তথা চেয়ারম্যান সব্যসাচী দত্ত। সরাসরি মেয়রের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন চেয়ারম্যান। সব্যসাচী দাবি করেন, বিধাননগরে যে অবৈধ নির্মাণ চলছে, তার দায়ভার তিনজনের। এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার বিল্ডিং প্ল্যান, কমিশনার ও মেয়রের। সব্যসাচীর কথায়, “আজও বেআইনি নির্মাণ হচ্ছে। বিধাননগর পুরনিগমে যে নির্মাণ হচ্ছে আইনত কম, বেআইনি বেশি। এর দায় ক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার বিল্ডিং প্ল্যান, তলার অফিসার, তারপর কমিশনার ও সর্বোপরি মাননীয়া মেয়রের।”
২০১৫ সালে বিধাননগর পুরনিগম হয়। ২০১৫ সালেই পুরনিগমের মেয়র পদে বসেন সব্যসাচী দত্ত। ২০১৯ সালের জুলাই অবধি এই পদে ছিলেন তিনি। সব্যসাচীর দাবি, “দায়িত্ব নিয়ে আমি বলতে পারি সেই সময় বেআইনি নির্মাণ নিয়ে জিরো টলারেন্স অবস্থানে ছিলাম আমি। কোথাও বেআইনি নির্মাণ হচ্ছে শুনলে আমি সময় দিতাম না। আইন মেনে ডেমোলিশ করে দিতাম।”
সব্যসাচীর কথায়, তিনি মেয়র থাকাকালীন চার বছরে আদালত থেকে একটা মামলার জন্যও ভর্ৎসনা শুনতে হয়নি। সব্যসাচী বলেন, “এখন তো রোজ আদালত ঘাড়ধাক্কা দিচ্ছে। দু’টো গাল চড় খেতে খেতে তো লাল হয়ে গেল।”
প্রসঙ্গত, গত সোমবার নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে সল্টলেক-সহ একাধিক জায়গায় পুর পরিষেবা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বিধাননগর নিয়েও কড়া বার্তা দেন মুখ্যমন্ত্রী। যদিও মমতার কড়া বার্তা প্রসঙ্গে বিধাননগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তীর বক্তব্য ছিল, “দিদি যদি বকেনও, সেটা আমার কাছে আশীর্বাদ। সেটা আমার কাছে শিক্ষা। সেটাকে আমি সংশোধন করব।” তবে প্রাক্তন মেয়র সরব বর্তমান মেয়রের ভূমিকা নিয়ে
Post A Comment:
0 comments so far,add yours