পর্দায় তাঁর উপস্থিতি হাড় হিম করে দিয়েছে দর্শকের। কিন্তু বাস্তব জীবনে মানুষটি সেরকম নন। টলি ইন্ডাস্ট্রির লোকজনই সেই কথাই বলেন তাঁর সম্পর্কে। তিনি হলেন মাটির মানুষ। রাগ-দুঃখ পুষে রাখেন না মনে। সকলকে ক্ষমা-ঘেন্না করে চলেন। সেই সুমিত গঙ্গোপাধ্যায়েরও রয়েছে ক্ষমা করতে পারিনি মুহূর্ত। শুনে নিল ডিজিটাল।
কটা চোখের ভিলেন সুমিত ক্ষমা করেননি, বলেন, 'কলার তুলে দেওয়ালে ঠেসে দিয়েছিলাম ইপির...'
সুমিতা গঙ্গোপাধ্যায়।
ক্ষমা করা মহৎ কাজ। ছোটবেলায় এমন কথাই শেখানো হয় বাচ্চাদের। কিন্তু সব সময় কি ক্ষমা করা সম্ভব? এমন অনেক ঘটনাই ঘটা যা ক্ষমারও অযোগ্য। খ্যাতনামীদের জীবনেও সেরকম ঘটনা আছে ভূরি-ভূরি। ডিজিটাল কথা বলল সেই সমস্ত বিখ্যাতদের সঙ্গে, যাঁরা ক্ষমা করতে পারেননি। আজ মনের ঝাঁপি খুললেন অভিনেতা সুমিত গঙ্গোপাধ্যায়। বাংলা ফিল্ম জগতে তাঁর পরিচয় এক ভয়ানক ভিলেন হিসেবে। নীলচে চোখের ভয়ানক ভিলেন। ‘কেঁচো খুড়তে কেউটে’, ‘যুদ্ধ’, ‘ঘাতক’, ‘এমএলএ ফাটাকেষ্ট’-এর মতো ছবিতে খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। তাঁর পর্দায় উপস্থিতি হাড় হিম করে দিয়েছে দর্শকের। কিন্তু বাস্তব জীবনে মানুষটি সেরকম নন। টলি ইন্ডাস্ট্রির লোকজন সেই কথাই বলেন তাঁর সম্পর্কে। তিনি হলেন মাটির মানুষ। রাগ-দুঃখ পুষে রাখেন না মনে। সকলকে ক্ষমা-ঘেন্না করে চলেন। সেই সুমিতেরও রয়েছে ক্ষমা করতে পারিনি মুহূর্ত। শুনে নিল ডিজিটাল।
যা বললেন সুমিত:
“একটি বড় হাউজ়ের হয়ে পরপর ছবি করছিলাম আমি। রামোজি ফিল্ম সিটিতেই হত অধিকাংশ শুটিং। রামোজির তারা হোটেলে কখনও আমি, খরাজ মুখোপাধ্যায়, কখনও আমি রজতাভ দত্ত রুম পার্টনার হয়ে ঘর শেয়ার করতাম। সিনিয়র হওয়ার পর আমাকে একটি গোটা ঘরই দেওয়া হত থাকার জন্য। আমার আবার রামোজি ফিল্ম সিটির শান্তিনিকেতন বিল্ডিংটা প্রিয় ছিল। খোলামেলা, সুন্দর। সেখানে থাকলে আমার জন্য সবসময়ই নির্দিষ্ট ঘর রাখা থাকত
Post A Comment:
0 comments so far,add yours