অধিনায়ক লোকেশ রাহুলের সঙ্গে ওপেনিংয়ে আসেন ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার আর্শিন কুলকার্নি। এ বারই অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ খেলেছেন। লখনউ সুপার জায়ান্টস তাঁকে দলে নিলেও সুযোগ পাচ্ছিলেন না। আগের ম্যাচের মতো কেকেআরের বিরুদ্ধেও তাঁকে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নামানো হয়। গত ম্যাচে গোল্ডেন ডাক হয়েছিল। কেকেআরের বিরুদ্ধে ফিরলেন ৯ রানে। যদিও মিচেল স্টার্কের বোলিং নয়, আলোচনায় রমনদীপ সিংয়ের ক্যাচ।
সেরা ক্যাচ? রমনদীপ সিং যেন উসেইন বোল্ট!
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের অন্যতম সেরা ক্যাচ? শুধু এ মরসুমেই নয়। টুর্নামেন্টের ইতিহাসেও অন্যতম সেরা ক্যাচ বলা যায়। আইপিএলের প্রতি মরসুমেই চোখ ধাঁধানো কিছু ক্যাচ দেখা যায়। এ বারও তার অন্যথা হয়নি। মহেন্দ্র সিং ধোনি, লোকেশ রাহুল, রবি বিষ্ণোই, অজিঙ্ক রাহানেদের দুর্দান্ত ক্যাচ দেখা গিয়েছে। কলকাতা নাইট রাইডার্সের রমনদীপ সিং এমন এক দুর্দান্ত ক্যাচ নিলেন লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে।
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে কেকেআর। সুনীল নারিন ও ফিল সল্টের অনবদ্য ওপেনিং জুটি। মনে হয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স ২৫০ ছাপিয়ে যেতে পারে। তবে নারিন আউট হতেই কলকাতার রানের গতিও কমে। শেষ অবধি ৬ উইকেটে ২৩৫ রান করে কলকাতা নাইট রাইডার্স। তাতেই অবশ্য ম্যাচ জেতা নিশ্চিত বলা যায় না। লখনউ সুপার জায়ান্টসের ব্যাটিং লাইন আপ খুবই ভালো।
অধিনায়ক লোকেশ রাহুলের সঙ্গে ওপেনিংয়ে আসেন ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার আর্শিন কুলকার্নি। এ বারই অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ খেলেছেন। লখনউ সুপার জায়ান্টস তাঁকে দলে নিলেও সুযোগ পাচ্ছিলেন না। আগের ম্যাচের মতো কেকেআরের বিরুদ্ধেও তাঁকে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নামানো হয়। গত ম্যাচে গোল্ডেন ডাক হয়েছিল। কেকেআরের বিরুদ্ধে ফিরলেন ৯ রানে। যদিও মিচেল স্টার্কের বোলিং নয়, আলোচনায় রমনদীপ সিংয়ের ক্যাচ।
স্টার্কের ডেলিভারি মিড উইকেটের দিকে খেলতে চেয়েছিলেন আর্শিন। শেষে মুহূর্তে ব্যাটের গ্রিপ ঘুরে যায়। স্বাভাবিক ভাবেই ব্যাটে-বলে ঠিকঠাক হয়নি। কভারের দিকে অনেক উঁচুতে ক্যাচ ওঠে। সার্কেল থেকে পিছন দিকে প্রায় ২১ মিটারের দৌড়। এরপর ডাইভ দিয়ে অনবদ্য ক্যাচ নেন রমনদীপ। কিছুক্ষণের জন্য যেন উসেইন বোল্ট হয়ে উঠেছিলেন। ক্যাচ নিলেন দুর্দান্ত টেকনিকে। আইপিএলে আপাতত আলোচনায় রমনদীপের এই ক্যাচই।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours