রেমাল ঘূর্ণিঝড় হয়ে যাওয়ার পর ৪৮ ঘন্টা হয়ে গেল এখনো পর্যন্ত সাগর ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ নেই পুরনো দিনের ল্যাম্প হল মানুষের একমাত্র ভরসা
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে কোথাও গাছের ডাল ভেঙে বা উপড়ে পড়ে ছিঁড়েছে বিদ্যুতের তার। কোথাও আবার বিদ্যুতের খুটিও উপড়ে পড়েছে। ফলে গত রবিবার দুপুর থেকে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকা। তবে গতকাল দুপুরের পর থেকে ঝড় বৃষ্টি কমার সঙ্গে সঙ্গে উপকূল এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার কাজ শুরু করেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন। বিপর্যয় মোকাবিলা দলকে কাজে লাগিয়ে গাছ সরানোর কাজ চালানো হচ্ছে। কিন্তু এখনো গাছ সরিয়ে ছিঁড়ে পড়া বিদ্যুতের তার লাগিয়ে সাগরদ্বীপের বিস্তীর্ণ এলাকায় বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করা যায়নি
যেখানে সেখানে রাস্তার উপর ছিড়ে পড়ে রয়েছে বিদ্যুতের তার, যেখানে দুর্যোগ থামার প্রায় ৪৮ ঘন্টা কেটে গেলেও বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এই দ্বীপের বহু গ্রাম ক্ষোভ বাড়ছে গ্রামবাসীদের মধ্যে,ওই সকল গ্রামবাসীদের একটাই প্রশ্ন যেখানে ২৪ ঘন্টার মধ্যে NDRF ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা গাছ কেটে পুরো রাস্তা ক্লিয়ার করে দিল সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ৪৮ ঘন্টা কেটে গেল বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত দ্বীপ সাগরদ্বীপের বহু গ্রাম কবে আসবে বিদ্যুৎ তার সঠিক উত্তর এখনও পর্যন্ত কারো জানা নেই,সাগর ব্লকের বিদ্যুৎ দপ্তরের আধিকারিকরা এখন জেগে ঘুমাচ্ছে,দেখা যাক কবে সাগর ব্লকের বিদ্যুৎ দপ্তরের আধিকারিকদের ঘুম ভাঙ্গে, সবশেষে রেমাল ঘূর্ণিঝড় হয়ে যাওয়ার পর ৪৮ ঘন্টা হয়ে গেল এখনো পর্যন্ত সাগর ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ নেই তাই পুরনো দিনের কেরোসিন তেলের ল্যাম্প ও জেনারেটর হলো মানুষের একমাত্র ভরসা
স্টাফ রিপোর্টার সৌরভ মন্ডল
Post A Comment:
0 comments so far,add yours