কী কী নিয়ম আনা হয়েছে 'নো ডিউ সার্টিফিকেট'-এর ক্ষেত্রে। কমিশন জানিয়েছে, প্রার্থীর আবেদনের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কোনও বকেয়া না থাকলে 'নো ডিউ সার্টিফিকেট' ইস্যু করতে বাধ্য থাকবে সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতর। দ্বিতীয়ত, যদি বকেয়া থাকে, প্রার্থীর আবেদনের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরের তরফে তা প্রার্থীকে জানাতে হবে।
'নো ডিউজ' সার্টিফিকেট নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত কমিশনের, দেবাশিস ধরই কি ভাবালেন?
প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর।
শুধুমাত্র ‘নো ডিউজ’ সার্টিফিকেট দেখাতে পারেননি বলে প্রার্থিপদ বাতিল হয়েছে প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধরের। এবার দু’দফা ভোট পার করে এই ‘নো ডিউজ’ সার্টিফিকেট নিয়ে নতুন নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের। পশ্চিমবঙ্গ-সহ সব রাজ্যের মুখ্যসচিবকে কড়া চিঠি দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। জানিয়ে দিল, ‘নো ডিউজ’ সার্টিফিকেট ইস্যু করার ক্ষেত্রে নিয়মে গুরুত্বপূর্ণ বদল আনা হল। অর্থাৎ এরপর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে নতুন নিয়মই কার্যকর হবে।
কী কী নিয়ম আনা হয়েছে ‘নো ডিউজ’ সার্টিফিকেটের ক্ষেত্রে। কমিশন জানিয়েছে, প্রার্থীর আবেদনের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কোনও বকেয়া না থাকলে ‘নো ডিউজ’ সার্টিফিকেট ইস্যু করতে বাধ্য থাকবে সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতর। দ্বিতীয়ত, যদি বকেয়া থাকে, প্রার্থীর আবেদনের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরের তরফে তা প্রার্থীকে জানাতে হবে।
শুধু তাই নয়, বকেয়া মিটিয়ে দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ‘নো ডিউজ’ সার্টিফিকেট ইস্যু করতে হবে। এবার থেকে নির্বাচন বিধি বলবত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শুধুমাত্র ‘নো ডিউজ’ সার্টিফিকেট ইস্যু করার জন্য একজন নোডাল অফিসার নিয়োগ করা হবে। ‘সিঙ্গল উইন্ডো সিস্টেম’-এর মাধ্যমে ‘নো ডিউজ’ সার্টিফিকেট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধরকে বীরভূমে প্রার্থী করেছিল বিজেপি। তবে প্রার্থিপদ খারিজ হয়ে যায়। কমিশন জানায়, ‘নো ডিউজ’ সার্টিফিকেট না থাকার জন্য তা বাতিল করা হল। এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টেও যান দেবাশিস। যদিও এ নিয়ে আদালত কোনও নির্দেশ দেয়নি। তবে কমিশন এবার এই ইস্যুতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের কথা জানাল।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours