শতাব্দী চাতরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাচ্ছিলেন। সেখানে যাওয়ার পথেই ওই বৃদ্ধার প্রশ্নের মুখোমুখি হন তিনি। বৃদ্ধার অভিযোগ, "সরকারি ভাতার কোনও টাকাই পাই না। সব টাকাই তোমার দলের কর্মীরা নিয়ে নেয়।"

ভোটের দিন চরম ব্যস্ততা, দিনের শুরুতে এই বৃদ্ধাই রুদ্ধ করলেন শতাব্দীর গতি! স্থবির হয়ে গেলেন তারকা, কে এই বৃদ্ধা?
শতাব্দীর সামনে ক্ষোভ উগরে দেন এই বৃদ্ধা


বীরভূম: বয়স প্রায় আশির কোঠায়। পরনে সাদা থান! মাথায় ঘোমটা টানা। দুঃসাহসী সেই বৃদ্ধা। ভোটের দিন, তপ্ত বীরভূম। আনাচ কানাচ থেকে বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর আসছে। বীরভূমের প্রার্থী শতাব্দী তখন গাড়িতে ভোট পরিদর্শনে বেরিয়েছেন। সঙ্গে রয়েছেন অনুগামী-নিরাপত্তারক্ষীরাও। আচমকাই ওই মহিলা এক্কেবারে শতাব্দী রায়ের গাড়ির সামনে চলে আসেন। সজোরে ব্রেক কষেন গাড়ি চালক। তারপরের ঘটনা একেবারেই অনাকাঙ্খিত। একেবারে শতাব্দী রায়ের বিরুদ্ধেই ক্ষোভ উগরে দেন ওই বৃদ্ধা। সরকারি কোনও ভাতাই না পাওয়ার অভিযোগ ওই বৃদ্ধার। আর ভোটের দিন সেই ক্ষোভই শতাব্দীর সামনে উগরে দেন ওই বৃদ্ধা।


শতাব্দী চাতরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাচ্ছিলেন। সেখানে যাওয়ার পথেই ওই বৃদ্ধার প্রশ্নের মুখোমুখি হন তিনি। বৃদ্ধার অভিযোগ, “সরকারি ভাতার কোনও টাকাই পাই না। সব টাকাই তোমার দলের কর্মীরা নিয়ে নেয়।” শতাব্দী যদিও ওই বৃদ্ধার প্রশ্নের কোনও উত্তরই দেননি। কেবল বৃদ্ধার হাত ধরে চলে যান তিনি। যদিও ভোটের দিন এই ধরনের ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই অস্বস্তিতে প্রার্থী।


শতাব্দী রায় এর আগেও প্রচারে বেরিয়ে এক বৃদ্ধার প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন। তাঁকে পরিষেবা নিয়ে প্রশ্ন করতেই মেজাজ হারাতে দেখা গিয়েছিল শতাব্দীকে। ‘ইডিয়ট’ শব্দও প্রয়োগ করেছিলেন তিনি। তবে এবার মাথা ঠান্ডা রেখেই কোনও উত্তর না দিয়ে গাড়ি নিয়ে এগিয়ে যেতে দেখা গেল শতাব্দীকে
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours