মুখ্যমন্ত্রী বললেন, 'কুসুম্বা গ্রামে আমি জন্মেছি। কিন্তু চাকাইপুরে যাওয়া হয়নি। ওটা আমার পিতৃদেবের গ্রাম। আমার পিতৃভূমি। কিন্তু আমার যাওয়া হয়ে ওঠেনি। আমাদের অনেক দেবোত্তর সম্পত্তিও ছিল। সেগুলি আমার বাবা নেননি। আমার জ্যাঠামশাইয়ের ছেলে-মেয়েরা সেখানে আছেন, তাঁরাই দেখাশোনা
তৃণমূল সুপ্রিমো বললেন, তিনি যখন কুসুম্বায় মামার বাড়িতে গিয়েছিলেন, তখন কয়েকজন মমতার কাছে এসে রামপুরহাটের এক দেবোত্তর সম্পত্তির কথা বলেছিলেন। মমতাকে তাঁরা বলেছিলেন, সেখানে তাঁরা একটি মন্দির বানাতে চান। সেই কথা জানিয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো বললেন, ‘আমি তো দেখলাম না কাগজটায় কী লেখা আছে। আশিসদা আমাকে বললেন, আমিও সই করে দিলাম। আমার সইয়ের মূল্য কতটা আছে, সেটাও আমি জানি না। যেহেতু দেবোত্তর সম্পত্তিটা আমাদের পরিবারের।’
এরপর মমতা নিজেই আফশোসের সঙ্গে বললেন, ‘আজ পর্যন্ত আমার চাকাইপুর যাওয়া হয়নি। এটা খুব খারাপ।’ তবে এরপর যখনই তিনি কুসুম্বা গ্রামে যাবেন, তখনই চাকাইপুর গ্রামে তিনি যাবেন বলে কথা দিলেন লাভপুরের সভা থেকে। মমতা জানালেন, ওই অঞ্চলে তিনি অনেকটা সময় কাটিয়েছেন ছোটবেলায়। কুসুম্বার আশপাশের অনেকগুলি গ্রামেও তাঁর চেনা, সে কথাও জানালেন মমতা।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours