এখানেই শেষ নয়, হাত ঘুরিয়ে তাঁকে বলতে শোনা যায়, 'ভাল'। তিনি যোগ করেন, ‘আমি হাসলেও সমস্যা! যে কোনও ধরনের প্রচারই তো প্রচার। আমি ভীষণ পজিটিভ মাইন্ডের মানুষ। সবকিছুকে পজিটিভভাবেই দেখি। এটার মধ্যে আমি কোনও খারাপ দেখি না।"

'... এখন আমাকে লোকে বলে পাগল', কেন বললেন রচনা?
রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী


‘যখন কেউ আমাকে পাগল বলে …’, না, মান্না দে তাঁর প্রতিবাদ করলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় কিন্তু সে পঠ মাড়াচ্ছেন না। নিজেই বলেছেন সে কথা। নিজেই জানিয়েছে, ‘যে যা বলে বলুক’। চলতি লোকসভা নির্বাচনে হুগলি থেকে তৃণমূলের টিকিটে দাঁড়ানোর পর থেকেই রচনাকে ঘিরে একের পর এক ট্রোলিং। কখনও ‘ধোঁয়া ধোঁয়া বিতর্ক ‘ আবার কখনও বা টকদই– সামাজিক মাধ্যমে ‘মিম’ আকারে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সবচেয়ে বেশি ট্রোল্ড হচ্ছে তাঁর হাসি। বিভিন্ন ক্লিপিংসে দেখা যাচ্ছে তাঁর হাহা করে অট্টহাসি নিয়ে মস্করা করতে ছাড়ছেন না কেউই। এবার এই লাগাতার ট্রোলিং নিয়ে রচনাকে প্রশ্ন করা হলে তিনি কী উত্তর দিলেন জানেন?
রচনার বক্তব্য, “আগে হাসিটা ছিল দারুণ, এখন হাসিটা শুনে লোকে বলে পাগল!”


এখানেই শেষ নয়, হাত ঘুরিয়ে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘ভাল’। তিনি যোগ করেন, ‘আমি হাসলেও সমস্যা! যে কোনও ধরনের প্রচারই তো প্রচার। আমি ভীষণ পজিটিভ মাইন্ডের মানুষ। সবকিছুকে পজিটিভভাবেই দেখি। এটার মধ্যে আমি কোনও খারাপ দেখি না। যাঁরা মিম করছেন, তাঁদেরও তো লাইক, সাবস্ক্রাইবার দরকার। এটা তো তাঁদের রুজি-রোজগার। আমি তাঁদের সাপোর্ট করি।’ এই ট্রোলে যে তিনি বিশেষ পাত্তা দিচ্ছেন না তাই আকারে ইঙ্গিতে বলে দিলেন রচনা। এই নির্বাচনে হুগলির মাটি কামড়ে রয়েছেন রচনা। তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী লকেট চট্টোপাধ্যায়। শেষ হাসি কে হাসেন, এখন সেটাই দেখার।


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours