তারও কারণ, এ বারের আইপিএলে ট্রেন্ড। চার-ছয়ের বন্য বইছে। আরসিবি বনাম গুজরাট ম্যাচটাই ধরা যাক! ৫০ থেকে ৬ মিনিটের মধ্যে সেঞ্চুরিতে পৌঁছে যান উইল জ্যাকস! ট্রাভিস হেড, অভিষেক শর্মা, হেনরিখ ক্লাসেন, শিবম দুবে, জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগুরুক, সুনীল নারিন, ফিল সল্টরা যে বিধ্বংসী মেজাজে ব্যাট করছেন, তাতেই ট্রেন্ড পরিষ্কার বোঝা যায়।

চিয়ারলিডারদের শুধু...' বরুণ চক্রবর্তীর মিস্ট্রি মন্তব্য!


বহুদিন পর একটা লো-স্কোরিং ম্যাচ দেখা গেল। এ বারের আইপিএল বোলারদের কাছে আতঙ্কের হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০০ প্লাস স্কোর জলভাত। ইডেনে এর আগের ম্যাচটাই ধরা যাক। পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে ২৬১ রান করেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। সেই রান তাড়া করেও জিতেছিল পঞ্জাব কিংস। এ বার কোনও স্কোরই যেন সুরক্ষিত নয়। হাতে গোনা কয়েকটি ম্যাচে ২০০-র কম স্কোর হয়েছে। যেমনটা কলকাতা বনাম দিল্লি ম্যাচে হল!


আইপিএলে প্রতি ম্যাচেই আরও একটা বিষয় দেখা যাচ্ছে। বাউন্ডারির বাইরে বল বয়/গার্লদের হেলমেট ব্যবহার করতে দেওয়া হয়। তারও কারণ, এ বারের আইপিএলে ট্রেন্ড। চার-ছয়ের বন্য বইছে। আরসিবি বনাম গুজরাট ম্যাচটাই ধরা যাক! ৫০ থেকে ৬ মিনিটের মধ্যে সেঞ্চুরিতে পৌঁছে যান উইল জ্যাকস! ট্রাভিস হেড, অভিষেক শর্মা, হেনরিখ ক্লাসেন, শিবম দুবে, জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগুরুক, সুনীল নারিন, ফিল সল্টরা যে বিধ্বংসী মেজাজে ব্যাট করছেন, তাতেই ট্রেন্ড পরিষ্কার বোঝা যায়।

আর একটা দিক অনেকেই হয়তো ভুলে গিয়েছেন। এত বাউন্ডারি-ওভার বাউন্ডারির ফলে চিয়ারলিডারদের পরিস্থিতি! প্রতিটা চার-ছয়ের পরই স্টেজে উঠে ডান্স করতে হচ্ছে। কার্যত ম্যাচ চলাকালীন বসারই সুযোগ পাচ্ছেন না চিয়ারলিডাররা। এ বার এত বিধ্বংসী ব্যাটিং, চার-ছয় এবং চিয়ারলিডারদের নিয়েই বরুণ চক্রবর্তীর মত জানতে চাওয়া হয়। ইডেনে দিল্লির বিরুদ্ধে ম্যাচের সেরার পুরস্কার জিতে বরুণ বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনক হলেও এত চার-ছয়ই যেন ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। সত্যি বলতে আমার মনে হয়, ওঁদের শুধুমাত্র ছয়ের সময়ই ডান্স করা উচিত। বাউন্ডারির জন্য একেবারেই নয়।’


এ বারের আইপিএলে এখনও অবধি বাউন্ডারি এবং ওভার বাউন্ডারি হয়েছে! সংখ্যাটা চমকে ওঠার মতোই। বাউন্ডারি হয়ে ১৪৬৫টি! ওভার বাউন্ডারির সংখ্যা ৮৬৪। এখনও অনেক অনেক ম্যাচ এবং বাউন্ডারি-ওভার বাউন্ডারি বাকি।
Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours