তাঁরা সতীন! দীপঙ্করের প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে কেমন সম্পর্ক দোলনের?

বড় কন্যাকে সদ্য হারিয়েছেন দীপঙ্কর। বড় মেয়ে নাম মানলেও, ছোট মেয়ে কিন্তু দোলনকে সাদরে বাবার স্ত্রী হিসেবে স্বীকার করে নিয়েছেন এবং তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত ভাল। কিন্তু বড় মেয়ের মতো দীপঙ্করের স্ত্রী কি মেনে নিতে পেরেছিলেন দোলনকে? 

নিজে মুখে সে কথা বলেছেন দোলন।

তাঁরা সতীন! দীপঙ্করের প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে কেমন সম্পর্ক দোলনের?

দীপঙ্কর-দোলন।

নিজের চেয়ে ২৬ বছরের বড় অভিনেতা দীপঙ্কর দে-কে বিয়ে করেছেন অভিনেত্রী দোলন রায়। সেই বিয়ে নিয়ে লোকে অনেক মস্করা করেছেন। কিন্তু দীপঙ্কর এবং দোলন তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে সিরিয়াস ছিলেন শুরু থেকেই। বছর খানেক আগে বিয়েটাও সেরে ফেলেছেন দুই তারকা। দোলনকে বিয়ে করার আগে দোলন বিয়ে করেছিলেন আর এক মহিলাকে। তিনি ছিলেন এক অ্যাংলো ইন্ডিয়ান। তাঁদের দুই কন্যাও জন্মেছে। বড় কন্যাকে সদ্য হারিয়েছেন দীপঙ্কর। বড় মেয়ে নাম মানলেও। ছোট মেয়ে কিন্তু দোলনকে সাদরে বাবার স্ত্রী হিসেবে স্বীকার করে নিয়েছেন এবং তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত ভাল। কিন্তু বড় মেয়ের মতো দীপঙ্করের স্ত্রী কি মেনে নিতে পেরেছিলেন দোলনকে? 

 নিজে মুখে সে কথা বলেছেন দোলন।

কেমন সম্পর্ক দোলনের সঙ্গে দীপঙ্করের প্রথম স্ত্রীর?

এই খবরটিও পড়ুন

অমিতাভের ভালবাসা পাননি জয়া, তাই খিটখিটে? ভাইরাল পুরনো ভিডিয়ো

অমিতাভের ভালবাসা পাননি জয়া, তাই খিটখিটে? ভাইরাল পুরনো ভিডিয়ো

‘সারাক্ষণই লাফাচ্ছ, ঝাপাচ্ছ, হাততালি দিচ্ছ’, জন্মদিনে অজয়ের কীর্তি ফাঁস কাজলের

‘সারাক্ষণই লাফাচ্ছ, ঝাপাচ্ছ, হাততালি দিচ্ছ’, জন্মদিনে অজয়ের কীর্তি ফাঁস কাজলের

সংসার করেন ২৬ বছরের ছোট পৃথার সঙ্গে, তবে প্রাক্তন স্ত্রীর ফোন এলেই কী করেন সুদীপ?

সংসার করেন ২৬ বছরের ছোট পৃথার সঙ্গে, তবে প্রাক্তন স্ত্রীর ফোন এলেই কী করেন সুদীপ?

অভিনেতা দীপঙ্কর দে’র প্রথম স্ত্রী আদলে দোলনের সতীনই। প্রায় মায়ের বয়সি এক মহিলা। তাঁকেই পূর্বে ভালবেসে বিয়ে করেন দীপঙ্কর। তাঁর সঙ্গে কেমন সম্পর্ক দোলনের? বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেন দোলন। বলেন, “দীপঙ্করের বড় মেয়ে টিটির মৃত্যুর পর তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হাসপাতালে। আমাদের মধ্যে কিন্তু কোনওই তিক্ততা নেই। এর আসল কারণ, আমি তাঁর সংসার ভাঙিনি। দীপঙ্করের সঙ্গে তাঁর ডিভোর্সের পর আমি আসি। ফলে আমাকে নিয়ে কোনওকালেই তাঁর মনে কোনও ক্ষোভ নেই। টিটির মৃত্যুর সময় দুই বয়স্ক বাবা-মাকে (দীপঙ্কর এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী) আমিই আগলেছিলাম হাসপাতালে। দু’জনের জন্যেই ওষুধ আনিয়ে রেখেছিলাম, যাতে কন্যা হারানোর শোকে তাঁদের কারওই শারীরিক ক্ষতি না হয়।”