রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু এ বারও ধারাবাহিকতা দেখাতে ব্যর্থ। মাত্র একটি ম্যাচ জিতেছে তারা। এরপর হার মানেই লাইফ লাইন শেষ হতে থাকা। ইডেনে কাল কেকেআরের বিরুদ্ধে নামছে আরসিবি। তাদের ব্যাটিং লাইন আপে বিরাট কোহলি, ফাফ ডুপ্লেসি এবং লোয়ার অর্ডারে দীনেশ কার্তিক ছাড়া কেউই ভরসা দিতে পারছে না। আর বোলিংয়ের পরিস্থিতি আরও করুণ। আলোচনায় অবশ্য দীনেশ কার্তিকের ফর্ম।
'রোহিতদের উপর ভরসা আছে...', বিশ্বকাপ নিয়ে বড় প্রত্যাশা কার্তিকের
সময় এগিয়ে আসছে। খুব তাড়াতাড়িই হয়তো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল বেছে নেবে বোর্ডের নির্বাচন কমিটি। জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। রোহিত শর্মা নেতৃত্ব দেবেন। এর বাইরে কোনও বিষয়ই যেন নিশ্চিত নয়। নানা চমকও দেখা যেতে পারে। জাতীয় দলে পারফরম্যান্সের পাশাপাশি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেও নজর রেখেছেন নির্বাচকরা। আইপিএলের পারফরম্যান্স ধরলে বিশ্বকাপের দৌড়ে বাতিলের খাতায় ফেলা যায় না দীনেশ কার্তিককেও।
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু এ বারও ধারাবাহিকতা দেখাতে ব্যর্থ। মাত্র একটি ম্যাচ জিতেছে তারা। এরপর হার মানেই লাইফ লাইন শেষ হতে থাকা। ইডেনে কাল কেকেআরের বিরুদ্ধে নামছে আরসিবি। তাদের ব্যাটিং লাইন আপে বিরাট কোহলি, ফাফ ডুপ্লেসি এবং লোয়ার অর্ডারে দীনেশ কার্তিক ছাড়া কেউই ভরসা দিতে পারছে না। আর বোলিংয়ের পরিস্থিতি আরও করুণ। আলোচনায় অবশ্য দীনেশ কার্তিকের ফর্ম।
গত ম্যাচে ঘরের মাঠে হেরেছিল আরসিবি। আইপিএলের রেকর্ড ২৮৮ রান তাড়া করতে নেমে অবিশ্বাস্য একটা ইনিংস খেলেছিলেন দীনেশ কার্তিক। তার আগের ম্যাচেও চাপের মুহূর্তে ভালো ইনিংস। সে কারণেই সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে, দীনেশ কার্তিককে বিশ্বকাপে দেখা যেতে পারে। অনেক প্রাক্তন ক্রিকেটারও তাঁকে নেওয়ার বিষয়ে সওয়াল করেছেন। কার্তিক নিজে কী বলছেন?
ইডেনে কেকেআরের বিরুদ্ধে নামার আগে কার্তিক বলছেন, ‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আসছে। আমি তার জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত। তিন জনের উপর গুরুদায়িত্ব। রোহিত শর্মা, রাহুল দ্রাবিড়, অজিত আগরকর, এই তিনজনের উপর ভরসা আছে। এই বয়সে এসে জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করা সবচেয়ে আনন্দের হবে। বিশ্বকাপের দলে ঠাঁই পাওয়ার জন্য আমি সবকিছু করতে রাজি।’
Post A Comment:
0 comments so far,add yours