ধরমশালাতেই অভিষেক হয়েছিল কুলদীপের। চায়নাম্যান বোলার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে কেরিয়ারের প্রথম টেস্ট খেলতে নেমে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। তার পরও তাঁর টেস্ট কেরিয়ারের টেকঅফ করেনি। সুযোগ সে ভাবে মেলেনি। ২০১৭ সালে টেস্ট অভিষেকের পর গত সাত বছরে খেলেছেন মাত্র ১১টা টেস্ট।
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে অবশেষে নিজেকে চেনাতে পারলেন। বিশাখাপত্তনম থেকে টানা খেলছেন। সব মিলিয়ে নিয়েছেন ১৭ উইকেটে। ধরমশালায় একাই নিলেন ৫ উইকেটে।
'সেঞ্চুরি' হার মানল হাফসেঞ্চুরির সামনে! ধরমশালায় যেন মশাল হয়ে জ্বললেন কুলদীপ
'সেঞ্চুরি' হার মানল হাফসেঞ্চুরির সামনে! ধরমশালায় যেন মশাল হয়ে জ্বললেন কুলদীপ
কলকাতা: সেঞ্চুরি কি কখনও হার মানে হাফসেঞ্চুরির সামনে? হতেও পারে। যদি সেঞ্চুরির থেকে অভিনব হয়ে ওঠে হাফসেঞ্চুরি। ধরমশালা তা-ই দেখল যেন বৃহস্পতিবার। ধরমশালা তাঁর কাছে প্রাণের স্টেডিয়াম। ওয়ান ডে ক্রিকেটে এখানেই সেঞ্চুরি। সেখানেই টেস্ট ক্রিকেটের সেঞ্চুরিও করতে নেমেছেন। কিন্তু প্রথম ইনিংসে তাঁকে ফিরিয়ে দিল দুরন্ত হাফসেঞ্চুরি। কে করলেন সেঞ্চুরি? কেই বা করলেন হাফসেঞ্চুরি? এই লড়াই কিন্তু বেশ জমজমাট। খোলসা করে বলা যাক এবার।
রবিচন্দ্রন অশ্বিনের মতো জনি বেয়ারস্টোও শততম অর্থাৎ সেঞ্চুরি টেস্ট খেলতে নেমেছেন। কেরিয়ারে একশোতম টেস্ট খেলার স্বপ্ন থাকে সব ক্রিকেটারেরই। বেয়ারস্টো সেই বাসনা নিয়েই এ বারের সফরে এসেছিলেন। সাদা বলের ক্রিকেটে যতটা ভয়ঙ্কর তিনি, লাল বলের ক্রিকেটেও তাই। কিন্তু এই সফরে একেবারে ফর্মে নেই। ধরমশালায় সেঞ্চুরি টেস্টেও তাঁর ব্যাটে রান নেই। প্রথম ইনিংসে তাঁকে ফেরালেন কুলদীপ যাদব। যিনি আবার টেস্ট ক্রিকেটে করে ফেললেন হাফসেঞ্চুরি। বেয়ারস্টোর উইকেটটাই তাঁর কাছে হাফসেঞ্চুরি হয়ে দাঁড়াল।
ধরমশালাতেই অভিষেক হয়েছিল কুলদীপের। চায়নাম্যান বোলার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে কেরিয়ারের প্রথম টেস্ট খেলতে নেমে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। তার পরও তাঁর টেস্ট কেরিয়ারের টেকঅফ করেনি। সুযোগ সে ভাবে মেলেনি। ২০১৭ সালে টেস্ট অভিষেকের পর গত সাত বছরে খেলেছেন মাত্র ১১টা টেস্ট। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে অবশেষে নিজেকে চেনাতে পারলেন। বিশাখাপত্তনম থেকে টানা খেলছেন। সব মিলিয়ে নিয়েছেন ১৭ উইকেটে। ধরমশালায় একাই নিলেন ৫ উইকেটে। বলা ভালো তিনিই মেরুদণ্ড ভেঙে দিলেন ইংলিশ টিমের।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours