প্রসঙ্গত, তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা প্রকাশের দিন কয়েক আগেই সাংসদ পদ ছাড়েন মিমি। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এক চিঠিও দেন তিনি।
মেলেনি ভোটের টিকিট, কী রঙের আবির দিয়ে দোল খেললেন নুসরত-মিমি?
নুসরত-মিমি।
এই লোকসভায় তৃণমূলের টিকিট পাননি নুসরত জাহান। মিমি চক্রবর্তী নিজেই জানিয়েছিলেন, তিনি আর ভোটে দাঁড়াতে চান না। সেই মতো টিকিটও মেলেনি তাঁর। গত বছরের থেকে এ বছরের দোল তাঁদের কাছে কিছুটা আলাদা। অন্য বছরগুলোতে থাকত অনেক কাজ, থাকত সাংগঠনিক দায়িত্ব। তবে এ বছরটা ওঁরা তুলে রাখলেন কাছের মানুষদের জন্য? নুসরত ও মিমির মধ্যে সম্পর্কের ঠান্ডা স্রোত বহুদিন ধরেই বর্তমান। তাই একসঙ্গে যে দোল উদযাপন করবেন না তা বলাই বাহুল্য। তবে টলিপাড়ার এক পাওয়ার কাপলের সঙ্গে এই দোলে দেদার মজা করেছেন মিমি। সেই কাপল হলেন অঙ্কুশ হাজরা ও ঐন্দ্রিলা সেন– মিমির সঙ্গে ছবিও শেয়ার করেছেন অঙ্কুশ। গাঢ় নীল আর লাল আবিরে কার্যত ‘ভূত’ মিমিকে যেন চেনাই দায়!
অন্যদিকে নুসরত এই বিশেষ দিনটি কাটিয়েছেন পরিবারের সঙ্গে। যশ ও তাঁর পোষ্যর সঙ্গে কেটেছেন নুসরতের এই বছরের দোল উৎসব। রঙের ভিড়ে তাঁর পছন্দ সবুজ থেকে শুরু করে লাল, গোলাপি…। সব মিলিয়ে দিনটি যে মজায় কাটিয়েছেন তাঁরা, সে ধারণা করাই যায়।
প্রসঙ্গত, তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা প্রকাশের দিন কয়েক আগেই সাংসদ পদ ছাড়েন মিমি। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এক চিঠিও দেন তিনি। বিস্ফোরক সেই চিঠির বয়ানে মিমি লেখেন, “গত পাঁচ বছরে আমাকে রাজনৈতিকভাবে অপদস্থ করা হয়েছে। আমি দলের সৈনিক হিসেবে থাকব। এই অপমান, উপেক্ষা আর নিতে পারছি না।” অন্যদিকে নুসরত জাহান এরকম কোনও চিঠি দেননি বা সিদ্ধান্ত নেননি বলেই খবর। আপাতত দু’জনেই ফোকাস করেছেন নিজেদের কাজে।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours