মুম্বই ইন্ডিয়ান্স সমর্থকদের কাছে ম্যাজিক্যাল নাইটই বলা যায়। বেঙ্গালুরুতে শেষ ওভারে সেট ব্যাটার তথা ক্যাপ্টেন হরমনপ্রীত কৌর আউট হয়ে ফিরতেই মুম্বই সমর্থকরা কার্যত আশা ছেড়ে দেন। শেষ বলে ৫ রান প্রয়োজন। ক্রিজে নামেন সঞ্জীবন সজানা। কেরিয়ারের প্রথম WPL ম্যাচ। গ্যালারি ভর্তি দর্শক। প্রথম ডেলিভারি খেলছেন। ম্যাচ সুপার ওভারে নিতে হলেও বাউন্ডারি মারতে হত।
ও আমাদের টিমের কায়রন পোলার্ড', বলছেন মুম্বই ওপেনার যস্তিকা ভাটিয়া
উইমেন্স প্রিমিয়ার লিগের নতুন মরসুম শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় সংস্করণের প্রথম ম্যাচেই থ্রিলার। দিল্লি ক্যাপিটালসের দেওয়া ১৭২ রান তাড়া করতে নেমে দারুণ জায়গায় ছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। উদ্বোধনী সংস্করণের চ্যাম্পিয়ন মুম্বই। ক্রিজে অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর থাকায় মুম্বই সমর্থকরা নিশ্চিন্ত ছিলেন। ক্যাপ্টেন হাফসেঞ্চুরি পেরিয়ে গিয়েছেন। শেষ ওভারে ১২ রান প্রয়োজন ছিল মুম্বইয়ের। যদিও ম্যাচের ফয়সালা হয় শেষ বলে। অভাবনীয় ভাবে। অকশনে মাত্র ১০ লক্ষ টাকায় নেওয়া এক অনামী প্লেয়ারই মুম্বইকে প্রথম ম্যাচে জয়ের স্বাদ দেয়। বিস্তারিত জেনে নিন এর এই প্রতিবেদনে।
মুম্বই ইন্ডিয়ান্স সমর্থকদের কাছে ম্যাজিক্যাল নাইটই বলা যায়। বেঙ্গালুরুতে শেষ ওভারে সেট ব্যাটার তথা ক্যাপ্টেন হরমনপ্রীত কৌর আউট হয়ে ফিরতেই মুম্বই সমর্থকরা কার্যত আশা ছেড়ে দেন। শেষ বলে ৫ রান প্রয়োজন। ক্রিজে নামেন সঞ্জীবন সজানা। কেরিয়ারের প্রথম WPL ম্যাচ। গ্যালারি ভর্তি দর্শক। প্রথম ডেলিভারি খেলছেন। ম্যাচ সুপার ওভারে নিতে হলেও বাউন্ডারি মারতে হত। মাথা ঠান্ডা রেখে যে ভাবে ছয় মেরে ম্যাচ জেতান সজানা, তাঁর জন্য কোনও প্রশংসাই যথেষ্ঠ নয়।
সজানার এক শটেই জয় নিয়ে উচ্ছ্বসিত মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের কিপার ব্যাটার যস্তিকা ভাটিয়া। তিনি নিজেও হাফসেঞ্চুরি করেন। কিন্তু সব শেষে সজানার একটা শটই জয়ের দরজা পেরোতে সাহায্য করে মুম্বইকে। যস্তিকা বলেন, ‘হ্যারি দি (হরমনপ্রীত কৌর) কিন্তু ম্যাচের আগেই সাক্ষাৎকারে বলেছেন, সজানা এ বারের টুর্নামেন্টে অন্যতম আকর্ষণ হতে চলেছে। ওর উপর টিমের ভরসা ছিল। সজানা আমাদের উইমেন্স টিমে কায়রণ পোলার্ডের মতো। ও সেটা প্রমাণ করে দিয়েছে। ওর জন্য গর্বিত।’
Post A Comment:
0 comments so far,add yours