এইচডিএল ও এলডিএল—দু'ধরনের কোলেস্টেরল শরীরে থাকে। বিপদ তখনই বাড়ে যখন এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে। এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল শরীরের জন্য ভাল। কিন্তু এইচডিএল মাত্রা কমলে তা বাড়ানোর কোন ওষুধ নেই।
উইকএন্ডে বাইরের খাবার বেশি খান, নিশ্চুপে কোলেস্টেরল বাড়ছে, জানেন তো?
ঘরে বসেই অর্ডার করা যায় মনের মতো খাবার। তাছাড়া পাড়ার মোড়ে-মোড়ে রোল-চাউমিনের দোকান। বাড়ির খাবার মুখে রোচে না বললেই চলে না। ফ্রায়েড চিকেন থেকে কেক-পেস্ট্রির মতো খাবার সবই ফাস্ট ফুডের তালিকায় পড়ে। কিন্তু এই ধরনের খাবার আপনার স্বাস্থ্যের জন্য মোটেই ভাল নয়। রোজ-রোজ বাইরের খাবার গাস্ট্রিকের সমস্যা ডেকে আনে। সেক্ষেত্রে অ্যান্টাসিড খেয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যায়। কিন্তু এসব খাবার খাওয়ার ফলে রক্তে নিঃশব্দে বেড়ে চলে কোলেস্টেরল। আর এখান থেকেই বাড়ে হৃদরোগের ঝুঁকি। কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, হার্ট ব্লকেজের সমস্যা দেখা দেয়।
এইচডিএল ও এলডিএল—দু’ধরনের কোলেস্টেরল শরীরে থাকে। বিপদ তখনই বাড়ে যখন এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে। এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল শরীরের জন্য ভাল। কিন্তু এইচডিএল মাত্রা কমলে তা বাড়ানোর কোন ওষুধ নেই। বরং, এলডিএল মাত্রা বাড়লে তা কমানোর উপায় রয়েছে। ওষুধের পাশাপাশি খাওয়া-দাওয়া সহ লাইফস্টাইলে পরিবর্তন আনলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। সঠিক ডায়েট ও শরীরচর্চার মাধ্যমে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানো যায়।
এই সঠিক ডায়েটের মধ্যে ফাইবার, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রাখা জরুরি। প্রাণীজ খাবারের পরিমাণ কমিয়ে উদ্ভিজ্জ খাবার বেশি করে খেতে হয়। টানা কয়েক মাস স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। তবে, এমন ৫টি খাবার রোজ খেলে দ্রুত খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এই খাবারগুলো কী-কী, দেখে নিন।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours