এই সেন্টারের কর্মী শোভা খাতুন। তিনমাস ধরে ছুটিতে তিনি। অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে কাজে আসেন না। অভিযোগ, তাঁর বদলে অন্য এক সেন্টারের কর্মী শকুন্তলা দাসকে এই সেন্টারের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ, তিনিও আসেন না। বদলে তাঁর ছেলে ও বৌমা এসে এই সেন্টার চালান। এলাকার লোকজনের নিয়মিত সেন্টারের দরজা খোলা হয় না। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী দেওয়া হয় না খাবারও।
খাবারে মাছি, বাসি ভাতই নেড়েচেড়ে খাইয়ে দিচ্ছে বাচ্চাদের
মাছি পড়ে খাবারে।
মালদহ: অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে খাবারে মরে পড়ে আছে মাছি। সেসব দিকে নজর দেওয়ার লোক নেই। অভিযোগ, বাসি ভাতও মিশিয়ে দেওয়া হয় কখনও কখনও। যিনি সেন্টারের কর্মী, তিনি আসেন না। অভিযোগ, অন্য একজনকে রান্না করতে পাঠান। এলাকার লোকজনের অভিযোগ, চরম বিশৃঙ্খলার মধ্যে চলে মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর-১ ব্লকের রশিদাবাদ গ্রামপঞ্চায়েতের খোসালপুর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র।
অভিযোগ, এই সেন্টারের কর্মী শোভা খাতুন। তিনমাস ধরে ছুটিতে তিনি। অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে কাজে আসেন না। অভিযোগ, তাঁর বদলে অন্য এক সেন্টারের কর্মী শকুন্তলা দাসকে এই সেন্টারের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ, তিনিও আসেন না। বদলে তাঁর ছেলে ও বৌমা এসে এই সেন্টার চালান। এলাকার লোকজনের নিয়মিত সেন্টারের দরজা খোলা হয় না। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী দেওয়া হয় না খাবারও।
যা দেওয়া, তার মান খুবই খারাপ। এদিকে অভিভাবকরা অভিযোগ জানাতে গেলে খারাপ ব্যবহার করা হয়। এ নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছিল লোকজনের। এরইমধ্যে সোমবার খাবারে মাছি পড়ে থাকতে দেখে রাগে ফেটে পড়েন স্থানীয় লোকজন। গরম খিচুড়ি রাস্তায় ঢেলে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা। এখানে রান্না করার দায়িত্ব পেয়েছেন রুকসানা খাতুন। তিনি বলেন, “খাবারে কোনও অনিয়মই করা হয় না। যা যা দেওয়ার নিয়ম মেনেই হয়। আর খোলা জায়গায় রান্না একটা মাছি উড়ে এসে পড়লে কী করার আছে? এরা বেশি বেশি করছে।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours