সভাপতি গৌতম পাল বলেছেন, "এটাকে প্রশ্নপত্র লিক বলে না। কারণ যখন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশ্ন পত্র ছড়িয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে সেই সময় পরীক্ষার্থীরা হলের ভিতরে। ৮০০ কাছাকাছি সেন্টার। আমরা চেষ্টা করেছি যথাসাধ্য মোবাইল রেখে যাতে চাকরি প্রার্থীরা পরীক্ষা দিতে পৌঁছন।আমার মনে হয় পর্ষদকে কলুষিত করতে ইচ্ছাকৃত এটা করেছে। তবে এটাকে প্রশ্ন লিক বলে না।"


'এটাকে লিক বলে না', ব্যাখ্যা গৌতমের, কুণালের দাবি, 'করছে সিপিএম সমর্থকরা'
কুণাল ঘোষ ও গৌতম পাল


কলকাতা: টেট চলাকালীন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি প্রশ্ন পত্র। যা নিয়ে তৈরি হয়েছে জলঘোলা। ভাইরাল হওয়া প্রশ্নপত্রের সঙ্গে মিল রয়েছে মূল প্রশ্নপত্রের। দাবি পরীক্ষার্থীদের একাংশের। আর বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই শুরু রাজনৈতিক কচকচানি। তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ একদিকে যেমন ঘটনার দায় ঠেলেছেন সিপিএম-বিজেপি-র দিকে। তেমনই আবার আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য আবার তৃণমূলকে দুর্নীতি কাঁটায় বিদ্ধ করেছেন। অপরদিকে, পর্ষদ সভাপতি আবার বিষয়টি জানেন না বলে প্রাথমিকভাবে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন।
সভাপতি গৌতম পাল বলেছেন, “এটাকে প্রশ্নপত্র লিক বলে না। কারণ যখন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশ্ন পত্র ছড়িয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে সেই সময় পরীক্ষার্থীরা হলের ভিতরে। ৮০০ কাছাকাছি সেন্টার। আমরা চেষ্টা করেছি যথাসাধ্য মোবাইল রেখে যাতে চাকরি প্রার্থীরা পরীক্ষা দিতে পৌঁছন।আমার মনে হয় পর্ষদকে কলুষিত করতে ইচ্ছাকৃত এটা করেছে। তবে এটাকে প্রশ্ন লিক বলে না।”

এ দিকে, আবার তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ অবশ্য দাবি করেছেন, “এগুলো ভয় তৈরি করার জন্য করা হয়। বহু জায়গায় এমন কোনও ব্যক্তি রয়েছেন যারা কেউ সিপিএম বা বিজেপি সমর্থক, তারা এই কাজ করতেই পারেন। প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে বাইরে তা পোস্ট করে দিলেন। অর্ন্তঘাতের জন্য এই কাজ করতেই পারেন। কিন্তু আসল বিষয় হল যে সময় এই ঘটনা ঘটেছে সেই সময় পরীক্ষার্থীরা হলের ভিতরেই ছিলেন। ফলে যারা হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে এই সব চাঞ্চল্যকর, বিস্ফোরক বলে বিশেষণ আদায়ের চেষ্টা করছেন তাঁদের সঙ্গে সাধারণ পরীক্ষার্থীদের কোনও সম্পর্ক নেই।”


Share To:

kakdwip.com

Post A Comment:

0 comments so far,add yours