কেতুগ্রাম ২ নম্বর ব্লকের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের বিরুদ্ধে একাধিকবার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।এই দফতরে রাতারাতি বদলে যায় জমির মালিকানার নাম, পাল্টে যায় জমির আকার, এমনও অভিযোগ রয়েছে।
হেলমেট টেবিলে রাখলে কিংবা সিগারেটের প্যাকেট হাতে গুঁজলেই সরকারি দফতরের কাজ হাসিল! ওতেই যে রয়েছে 'গুপ্তধন'
অভিযুক্ত আধিকারিক
কেতুগ্রাম: কারোর হাতে হেলমেট, কারও আবার হাতে সিগারেটের প্যাকেট। তার মধ্যেই খামে রয়েছে আসল জিনিস। আর দফতর থেকে যাওয়ার আগে রেভিনিউ ইন্সপেক্টরের হাতে সিগারেটের প্যাকেট গুঁজে দিয়ে যাচ্ছেন কেউ। কেউ বা টেবিলে রাখছেন হেলমেট। সেখান থেকেই অনায়াসে তুলে নেওয়া যাচ্ছে সেই ‘খাম’। রেভিনিউ অফিসারের বিরুদ্ধেই অভিযোগ বিস্তর। দফতরের আমিনকে টাকা দিলেই মহুরি না ধরে মিলবে জমির নথি।যোগসাজস রয়েছে বালি ও মাটি মাফিয়াদের সঙ্গেও। এছাড়াও জমির রেকর্ড বা সম্পত্তির মালিকানা বদল বা ভুল সংশোধন করতে অথবা একাধিক বিষয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয় দেখিয়ে টাকা নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে। কাঠগড়ায় কেতুগ্রাম ২ নম্বর ব্লকের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের এক আধিকারিক ও এক কর্মীর বিরুদ্ধে।
কেতুগ্রাম ২ নম্বর ব্লকের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের বিরুদ্ধে একাধিকবার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।এই দফতরে রাতারাতি বদলে যায় জমির মালিকানার নাম, পাল্টে যায় জমির আকার, এমনও অভিযোগ রয়েছে।
রয়েছে আরও অভিযোগ, বছরের পর বছর সম্পত্তি বা জমির নথির জন্য দফতরে এলেও কাজ হয় না। অথচ টাকা দিলেই হয় কাজ। কাজের প্রয়োজনে প্রতিদিন দফতরে আসা মানুষজনদের অভিযোগ, বার বার এসেও কাজের সমাধান হয় না।বছরের পর বছর ঘুরতে হয়। অথচ যাঁরা টাকা দেন তাঁদের কাজ হয়ে যায়।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours