ঝালদা পুরসভার চেয়ারপার্সনের অপসারণ চেয়ে জোড়া মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। শীলা চট্টোপাধ্যায়ের অপসারণ চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন কংগ্রেস কাউন্সিলর পূর্ণিমা কান্দু।
পাঁচজন তৃণমূল কাউন্সিলর ও দুই কংগ্রেস কাউন্সিলরের দু'টি পৃথক মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলাতেই এদিন এই নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
ঝালদা পুরসভার চেয়ারে কে? বড় নির্দেশ বিচারপতি অমৃতা সিনহার
ঝালদা পুরসভা।
কলকাতা: ৮ ডিসেম্বরের মধ্যে ঝালদায় আস্থা ভোট করার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। জেলাশাসকের উপস্থিতিতে এই আস্থা ভোট করানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে আদালতে জমা দিতে হবে রিপোর্ট। বৃহস্পতিবার এমনই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। আদালত পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে, এই সময়ের মাঝে পুরসভা যেমন চলছে, তেমনই চলবে।
ঝালদা পুরসভার চেয়ারপার্সনের অপসারণ চেয়ে জোড়া মামলা হয় কলকাতা হাইকোর্টে। শীলা চট্টোপাধ্যায়ের অপসারণ চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন কংগ্রেস কাউন্সিলর পূর্ণিমা কান্দু। পাঁচজন তৃণমূল কাউন্সিলর ও দুই কংগ্রেস কাউন্সিলরের দু’টি পৃথক মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলাতেই এদিন এই নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
সম্ভবত রাজ্যের একমাত্র পুরসভা ঝালদা, যেখানে পুরভোট মেটার এতদিন পরও চেয়ারে কে বসবে তা নিয়ে লড়াই চলছেই। থেকে থেকেই দল বদলান কাউন্সিলরদের কেউ কেউ। আর তাতেই ঘুরে যায় বোর্ডের নিয়ন্ত্রক শক্তিও। মোট ১২টি আসন এই ঝালদা পুরসভায়। গত পুরভোটে তৃণমূল ও কংগ্রেস এখানে যথাক্রমে ৫টি করে আসনে জেতে। নির্দল পায় বাকি ২টো। এই নির্দলই বারবার খেলা ঘুরিয়েছে ঝালদার। বিশেষ করে শীলা চট্টোপাধ্যায় কখনও কংগ্রেসে সমর্থন দিয়েছেন, কখনও তৃণমূলে। কিছুদিন আগে তৃণমূলে যোগদানও করেন।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours