উদ্ধারকারী দলের তরফেই ওয়াকি-টকির মাধ্যমে মনোবিদ দিয়ে শ্রমিকদের কাউন্সিলিং করানো হচ্ছে। এছাড়া তাঁদের স্বাস্থ্যেরও খোঁজ-খবর নিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত, দু-দফায় শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলছেন চিকিৎসকেরা। সেই চিকিৎসক দলে জেনারেল ফিজিশিয়ান থেকে মনোবিদও রয়েছেন।
আশার কথা শোনালেন উদ্ধারকারী দলের সদস্য, আর কত দূরে শ্রমিকেরা?
উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে এখনও জারি উদ্ধারকাজ।
উত্তরকাশী: সিলকিয়ারা সুড়ঙ্গের (Silkyara tunnel) অন্ধকার কূপের মধ্যে দেখা দিচ্ছে আশার আলো। টানা খননকাজের ফলে অগার মেশিন ভেঙে পড়েছে। ম্যানুয়ালি (Manually) খনন কাজ শুরু হয়েছে। ব়্যাট-হোল প্রযুক্তির মাধ্যমে অনুভূমিক খননকাজ চালানো হচ্ছে। সেই কাজ অনেকটাই এগিয়েছে। এখন সুড়ঙ্গে আটকে থাকা শ্রমিকদের থেকে আর মাত্র ৫ মিটার দূরে রয়েছে উদ্ধারকারী দল। মঙ্গলবার সকালে উদ্ধারকারী দলের তরফে এমনটাই জানা যাচ্ছে। অন্যদিকে, অন্ধকার-কূপে আটকে থাকা শ্রমিকদের মানসিকভাবে স্থিতিশীল রাখতে ওয়াকি-টকির মাধ্যমেই কাউন্সিলিং করছেন মনোবিদরা।
রাতভোর খননকাজের পর এদিন সকালে মাইক্রো টানেলিং বিশেষজ্ঞ ক্রিস কপার বলেন, “গত রাতে আমরা অনেকটাই ভিতরে পৌঁছতে পেরেছি। ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে আমরা ৫০ মিটার পার করে গিয়েছি। আর মাত্র ৫-৬ মিটার যেতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “গত রাতে আমাদের কোনও সমস্যা হয়নি। এটা ইতিবাচক দিক।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours