প্রসঙ্গত, বুধবার রাজভবনে বেশ কয়েকটি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই এ প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বোস বলেন, “গুরুদেব আমাদের রক্তে। গুরুদেবের প্রতি মানুষের সম্মান রয়েছে। গুরুদেবের সম্মান খেয়াল রাখা প্রয়োজন।”
‘গুরুদেব আমাদের রক্তে’, বিশ্বভারতীর ফলক-কাণ্ডে ‘ক্ষুব্ধ’ রাজ্যপালও
জোর চর্চা শিক্ষামহলে
কলকাতা: স্বীকৃতি এসেছে ইউনেস্কোর তরফে। বিশ্ব ঐতিহ্যক্ষেত্র বা ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসাবে দেওয়া হয়েছে স্বীকৃতি। তারপরই বিশ্বভারতীর তরফে উপাসনা গৃহ, ছাতিমতলা এবং রবীন্দ্রভবনের উত্তরায়ণের সামনে শ্বেতপাথরের ফলক বসানো হয়। কিন্তু, এই খুশির আবহেও দানা বেঁধেছে তীব্র বিতর্ক। ‘ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট’ লিখে যে ফলক বসানো হয়েছে তাতে বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী, আচার্য তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নাম থাকলেও নাম নেই স্রষ্টার। নাম নেই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। যার ভাবনার ফসল এই বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্য়ালয়। এ বিষয়ে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের অবস্থান জানতে চেয়ে আগেই চিঠি দেওয়া হয়েছিল রাজভবনের তরফে। এরইমধ্যে বিতর্কের আবহে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খুললেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।
প্রসঙ্গত, বুধবার রাজভবনে বেশ কয়েকটি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই এ প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বোস বলেন, “গুরুদেব আমাদের রক্তে। গুরুদেবের প্রতি মানুষের সম্মান রয়েছে। গুরুদেবের সম্মান খেয়াল রাখা প্রয়োজন।” এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে কী তবে উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে ‘সতর্ক’ করলেন রাজ্যপাল? চলছে জল্পনা।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours