তবে পুজোর মরশুমে খুব একটা পর্যটকদের ভিড় নেই সৈকত নগরীতে। অন্যান্যবার যেমন দিঘায় পর্যটকদের ঢল থাকে এ বছরের ছবিটা আলাদা। তবুও সতর্ক জেলা প্রশাসন। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
Cyclone Hamoon: বাংলাদেশে চোখ রাঙাচ্ছে হামুন, দিঘায় একে-একে ফিরছেন মৎস্যজীবীরা
দিঘার ছবি
দিঘা: প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিয়েছে ‘হামুন’। বঙ্গোপসাগরের উপর সৃষ্টি হওয়া এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব তছনছ করতে পারে বাংলাদেশের উপকূলকে। তবে এবার বাংলার জন্য বড়সড় দুর্যোগের কোনও পূর্বাভাস নেই। তবে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে হামুনের জন্য উপকূলের জেলাগুলি জারি সতর্কবার্তা। দিঘা, শংকরপুর , তাজপুর, মন্দারমণি এলাকায় পর্যটকদের সমুদ্রে নামতে নিষেধ করেছে প্রশাসন।
তবে পুজোর মরশুমে খুব একটা পর্যটকদের ভিড় নেই সৈকত নগরীতে। অন্যান্যবার যেমন দিঘায় পর্যটকদের ঢল থাকে এ বছরের ছবিটা আলাদা। তবুও সতর্ক জেলা প্রশাসন। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। গত ২০ তারিখ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল, সেখানে নির্দেশ দেওয়া হয় ২৩ অক্টোবরের মধ্যে শিকারে বেরিয়ে যাওয়া মৎস্যজীবীরা যাতে ফিরে আসেন। সেই নির্দেশিকা বাড়িয়ে ২৫ তারিখ পর্যন্ত করা হয়েছে।
দীঘা ফিশারম্যান এন্ড ফিস ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশন এর সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন, “প্রায় বেশির ভাগ মৎস্যজীবী ভাইরা ও ট্রলার নিয়ে ফিরেছে ইতিমধ্যে। আমরা গতকাল থেকে মেসেজ পেয়েছি। মাইকিং করছি, খবরও পাঠানো হয়েছে। ৯০ শতাংশর বেশি মৎস্যজীবী ফিরে এসেছে। যদিও দুর্যোগ আশঙ্কা কেটেছে ইতিমধ্যে। গতিপথ বদলে স্বস্তি কিছুটা।”
Post A Comment:
0 comments so far,add yours